নিউ দিল্লি: পশ্চিমবঙ্গে নৈরাজ্য পৌঁছে গিয়েছে চরমে। ঘটনা হল, যে যে অফিসাররা নিজেদের দায়িত্বপালন করতে চান ঠিকভাবে তাঁদের কাজটা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য কেন্দ্রীয় বাহিনীকে নিয়োগ করতেই হত। তা নিয়ে যেভাবে 'নাটক' করতে শুরু করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তা শুধু হাস্যকরই নয়, বিরক্তিকরও বটে। বললেন স্মৃতি ইরানি।অন্যদিকে সাংসদে কেন্দ্রীয় ইস্পাত মন্ত্রী চৌধুরী বীরেন্দ্র সিংহ বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ধর্নায় বসেছেন, তা ভালো কথা। তবে ৩৫৬ ধারা (রাষ্ট্রপতি শাসন)-র কথাও যেন তিনি ও তাঁর দল মাথায় রেখে দেয়।
কেন্দ্রের সঙ্গে সংঘাত চরমে, দ্বিতীয় দিনে পড়ল মমতার 'সত্যাগ্রহ'
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ধর্নায় বসা নিয়ে উত্তাল দেশের রাজনীতি। কলকাতা পুলিশ-সিবিআই'এর লড়াইয়ের মাঝেই উপস্থিত হয়ে নিজের কাঁধে দায়িত্ব তুলে নিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। এবার তা নিয়ে সরব হল কেন্দ্রীয় সরকারও। সরকারের পক্ষ থেকে সাফ জানিয়ে দেওয়া হল, পশ্চিমবঙ্গ সরকার ও রাজ্য পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য তারা এবার সুপ্রিম কোর্টে যাচ্ছে।
রাজ্যপালের থেকে রিপোর্ট চেয়েছেন বলে লোসভায় জানালেন রাজনাথ, কেশরির সঙ্গে দেখা করলেন এডিজি
চিটফান্ড কেলেঙ্কারীতে তাঁর নাম জড়ানোয় সিবিআই আজ কলকাতা পুলিশের কমিশনার রাজীব কুমারের বাসভবনে আচমকা হানা দেয় সন্ধেবেলা। তাদের ভিতরে ঢুকতে দেয়নি রক্ষীরা। ঘটনাস্থলে চলে আসেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। এই ঘটনার প্রতিবাদে ধর্মতলার মেট্রো চ্যানেলে ধর্নায় বসলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বললেন, এই ধর্না আসলে সত্যাগ্রহ।