தமிழில் படிக்க हिंदी में पढ़ें Read in English
This Article is From Oct 09, 2019

আকাশে বসে খানাপিনা! উড়ন্ত ডাইনিং টেবিলে বসলেই মনের সুখে মেঘ মুলুকে

নয়ডায় (Noida) গেলেই দেখতে পাবেন মাটি থেকে ১৬০ ফিট উঁচুতে ভেসে যাচ্ছে ডাইনিং টেবিল।

Advertisement
অফবিট Edited by

ডাইনিং টেবিলে বসে ৪০ মিনিট আকাশে উড়তে উড়তে খেতে পারেন ক্রেতারা

উড়ন্ত চাকির কথা পড়েছেন তো! কিন্তু চাপার সৌভাগ্য হয়নি কোনোদিন। এরকমই যদি কিছু একটা হাতের গোড়ায় পান? যেমন, উড়ন্ত ডাইনিং টেবিল। আর তাতে বসলেই সেই টেবিল সোজা আপনাকে নিয়ে যাবে মেঘ মুলুকে। যেখানে আপনার চারপাশে ভেসে বেড়াবে মেঘের দল। আর আপনি একা বা সঙ্গী নিয়ে সেখানে ঠিক রাজকীয় ভঙ্গিমাতেই আপনি লাঞ্চ বা ডিনার সারবেন। ভাবছেন, পুজোর আমেজ ধরে রাখতে শেষে রূপকথার গল্পের আমদানি! আজ্ঞে তা এক্কেবারেই নয়। নয়ডায় (Noida) গেলেই দেখতে পাবেন মাটি থেকে ১৬০ ফিট উঁচুতে ভেসে যাচ্ছে ডাইনিং টেবিল। সেই টেবিলে সওয়ারি হয়ে মনের আনন্দে খানাপিনা (scrumptious meal) সারছেন ক্রেতারা।

৯ ফুট পাইথন গিলে ফেলল বিড়ালকে, তারপর কী হল?

ভালোমন্দ খাবারের সঙ্গে যাঁরা নিখরচয়া অ্যাডভেঞ্চার চান তাঁদের জন্য এই আয়োজন বলে জানিয়েছে, নয়ডা সেক্টর ৩৮ এ-তে তৈরি এই অভিনব রেস্তোরাঁ কর্তৃপক্ষ। উড়ন্ত চাকির মতোই দেখতে সুবিশাল ডাইনিং টেবলে স্বচ্ছ্বন্দে ২৪ জন বসে আরাম করে আহার এবং বিহার করতে পারবেন। এছাড়াও, খাবার পরিবেশনের জন্যও রয়েছে ঢালাও জায়গা। যেখান দিয়ে অনায়াসে যাতায়াত করতে পারবেন বয়রা। তবে ডানা নয় ক্রেনের সাহায্যে আকাশে ওড়ে এই টেবিল। 

  .  

Advertisement

এমন উদ্ভট পরিকল্পনার স্রষ্টা নিখিল কুমার। দুবাইতে গিয়ে এই ধরনের রেস্তোরাঁ দেখার পরেই তাঁর মনে হয়, এই অভিনব ব্যাপার দেশের বুকে করলে কেমন হয়! তারপর দু-বছর ধরে কল্পনাকে বাস্তব রূপ দিয়েছেন নিখিল। জার্মানি থেকে শংসাপত্র নিয়েছেন নিরাপত্তার। ক্রেনের আদল দুবাইয়ের স্টাইলে। নিখিল জানিয়েছেন, বাচ্চা বা গর্ভবতীকে ৪ ফুটের বেশি ওপরে উড়তে দেওয়া হয় না। সিটে বসার পরেই সিট বেল্ট বেঁধে দেওয়া হয়। এবং তিনবার পরীক্ষা করার পর আকাশে ওড়ে টেবিল।

Viral Video: অচেনা এই মেষপালকের ভিডিও মাতাচ্ছে ইন্টারনেট, জেনে নিন কেন?

Advertisement

ইতিমধ্যেই পারুল গুপ্তা, ভিম্মি ভাটিয়া তাঁদের পরিবারকে সঙ্গে নিয়ে উপভোগ করেছেন এই আনন্দ। যাঁরাই এই আকাশ বিহার সেরেছেন তাঁরা ভীষণই খুশি। রেস্তোরাঁ খোলা থাকে বিকেল ৪টে থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত। স্বপ্ন দেখার, স্বপ্ন ফেরি করার এটাই তো মাহেন্দ্রক্ষণ!

Advertisement