Read in English
This Article is From Jun 04, 2019

এবছর বর্ষার আগমনে দেরি হবে এক সপ্তাহ, তবে স্বাভাবিক বৃষ্টিরই সম্ভাবনা

চার মাসের বর্ষার মরশুমে গত পঞ্চাশ বছরের হিসেবে ৯৬ শতাংশ থেকে ১০৪ শতাংশ পর্যন্ত বৃষ্টি হতে পারে। সর্বমোট ৮৯ সেন্টিমিটার বৃষ্টি হবে।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া (with inputs from PTI)

অনুযায়ী, প্রাক-বর্ষার মরশুম হিসেবে মার্চ থেকে মে মাসের মধ্যে বৃষ্যিপাতের ঘাটতি ২৫ শতাংশ।

Highlights

  • ৬ থেকে ৭ জুনের মধ্যে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু এদেশে প্রবেশ করবে।
  • গত পঞ্চাশ বছরের হিসেবে ৯৬ শতাংশ থেকে ১০৪ শতাংশ পর্যন্ত বৃষ্টি হতে পারে।
  • প্রাক-বর্ষার মরশুমে বৃষ্টিপাতের ঘাটতি ২৫ শতাংশ
নয়াদিল্লি:

বর্ষার আগমনে সামান্য দেরি হবে এবার। ৬ থেকে ৭ জুনের মধ্যে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু এদেশে প্রবেশ করবে। সাধারণত মাসের প্রথম দিনেই তার এসে পড়ার কথা। তার আগমনে সামান্য বিলম্বের কথা জানিয়েছেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রক এবং পৃথিবী বিজ্ঞান মন্ত্রকের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হর্ষ বর্ধন। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জানিয়েছেন, দেরিতে এলেও এবার বর্ষা স্বাভাবিকই থাকবে। জুনে সামান্য কম বৃষ্টি হলেও মোট বৃষ্টি ঠিকই থাকবে, একথা জানিয়ে তিনি বৃষ্টির পরিমাণের কথা বলেন, ‘‘আশা করা যায় ৯৬ শতাংশ (দীর্ঘকালীন গড় হিসেব অনুযায়ী), ৫ শতাংশ বেশি বা কম।'' ভারতীয় আবহাওয়া বিভাগের (IMD) তরফে জানানো হয়েছে, চার মাসের বর্ষার মরশুমে গত পঞ্চাশ বছরের হিসেবে ৯৬ শতাংশ থেকে ১০৪ শতাংশ পর্যন্ত বৃষ্টি হতে পারে। সর্বমোট ৮৯ সেন্টিমিটার বৃষ্টি হবে। জুন থেকেই শুরু হবে বৃষ্টি। 

৫ মহিলাকে সাইকেল চেন, লোহার রড দিয়ে মেরে ধৃত বাংলার সিরিয়াল কিলার: পুলিশ

হর্ষ বর্ধন আজ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রক এবং পৃথিবী বিজ্ঞান মন্ত্রকের দায়িত্ব নিয়েছেন আজ। গোটা দেশ জুড়ে চলতে থাকা গ্রীষ্মের দাপটের মধ্যেই তিনি খানিক আশার কথা শোনান, ‘‘উত্তর ভারতে চলতে থাকা তাপপ্রবাহ আর দুই থেকে চার দিনের মধ্যেই বন্ধ হবে। কিন্তু বর্ষা ভালো করে শুরু হওয়ার আগে আরও একটি তাপপ্রবাহ চলতে পারে।''

Advertisement

আবহাওয়া পর্যবেক্ষক ওয়েবসাইট এল ডোরাডোর মতে, সারা পৃথিবীর ১৫টি উষ্ণতম জায়গার ১১টিই সোমবারের হিসেবে ভারতে অবস্থিত! রাজস্থানের চুরু এই তালিকায় সবচেয়ে উপরে। সেখানে তাপমাত্রা পৌঁছেছে ৫০.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

সর্বকালের সবচেয়ে বেশি অর্থ খরচ হয়েছে এবারের লোকসভা নির্বাচনে

Advertisement

গত সপ্তাহে দিল্লিতেও তাপপ্রবাহ চলেছে। কোনও কোনও অঞ্চলের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছিল ৪৬-৪৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত। এদিকে উত্তরপ্রদেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল বান্দায়। সেখানে তাপমাত্রা ছিল ৪৭.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গুজরাতের সৌরাষ্ট্র অঞ্চলেও তাপপ্রবাহ চলেছে। এর মধ্টে সুরেন্দ্রনগরের তাপমাত্রা ছিল সে রাজ্যের সর্বোচ্চ (৪৫.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস)।

বেসরকারি আবহাওয়ার পূর্বাভাস প্রদানকারী সংস্থা স্কাইমেটের হিসেবে প্রাক-বর্ষার বৃষ্টির হিসেবে এই বছরের স্থান ১৯৫৪-র পরে দ্বিতীয় সর্বনিম্ন। তাদের হিসেব অনুযায়ী, প্রাক-বর্ষার মরশুম হিসেবে মার্চ থেকে মে মাসের মধ্যে বৃষ্টির ঘাটতি ২৫ শতাংশ।

Advertisement