தமிழில் படிக்க Read in English हिंदी में पढ़ें
This Article is From Apr 19, 2019

তিহার জেলের বন্দির কাঁধে শিক দিয়ে 'ওঁ' লেখার অভিযোগ কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে

তার অভিযোগ, তাকে নির্মমভাবে মারধর করে, উপোস করতে বাধ্য করে রাখার পর গরম লোহার শিক দিয়ে জেলের সুপারিনটেন্ডেন্ট তার পিঠে ‘ওঁ’ লিখে দিয়েছেন

Advertisement
অল ইন্ডিয়া (with inputs from ANI)

নাবিরের বাঁ-কাঁধের নিচে ছ'ইঞ্চি খোদাই করা 'ওঁ' চিহ্ন

নিউ দিল্লি:

তিহার জেলের এক বন্দি মারাত্মক অভিযোগ করল। তার অভিযোগ, তাকে নির্মমভাবে মারধর করে, উপোস করতে বাধ্য করে রাখার পর গরম লোহার শিক দিয়ে জেলের সুপারিনটেন্ডেন্ট তার পিঠে ‘ওঁ' লিখে দিয়েছেন। দিল্লির আদালতে ওই বন্দিকে পেশ করা হলে সেই বন্দি নাবির সকলের সামনে নিজের জামা খুলে বিচারপতিকে দেখায় তার পিঠের ওই চিহ্নটি। প্রায় ছ'ইঞ্চি বড় ওই চিহ্নটি ওই বন্দির বাঁ-কাঁধের একটু নিচে খোদাই করা। যদিও এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে জেল কর্তৃপক্ষ। তাদের ব্যাখা: যদি জোর করে ওই চিহ্নটি খোদাই করা হতো, তাহলে এত সুষ্ঠুভাবে খোদাই করার মতো দেখাত না।

এই ঘটনার তদন্তভার দিল্লির কার্কারদুমার ওই আদালত দিল কারা বিভাগের ডেপুটি ইনস্পেক্টর জেনারেল অব প্রিজনের ওপর।

হেমন্ত কারকারেকে নিয়ে করা অতি বিতর্কিত মন্তব্য ফেরালেন সাধ্বী প্রজ্ঞা

Advertisement

বিচারপতি বলেন, “প্রয়োজনীয় সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হবে। এছাড়া, অন্যান্য বন্দিদের জবানবন্দিও নেওয়া হবে। এছাড়া, জেলের বন্দিদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার বিষয়টি যাতে অত্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হয়, সেই ব্যাপারেও নির্দেশ দেওয়া হল কারা কর্তৃপক্ষকে”।

অবৈধ অস্ত্র সরবরাহের অভিযোগে দোষী নাবিরকে রাখা হয়েছে তিহারের জেল নম্বর ৪-এ। যে ওয়ার্ডটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ ওয়ার্ড হিসেবে কুখ্যাত।

Advertisement

তিহার জেলের পক্ষ থেকে আদালতকে আরও কিছু সময় দেওয়ার জন্য আবেদন জানিয়েছে তদন্তটি ঠিকভাবে সম্পন্ন করার জন্য। তাদের পাল্টা অভিযোগ, “অনেক ভয়ঙ্কর হত্যাকারীও রয়েছে এই জেলে, তারা অনেক সময় এমন ধরনের কাজ করে জেল কর্তৃপক্ষের মনে ভয় সৃষ্টি করার জন্য”।

যতদিন না তদন্তের রিপোর্ট আসছে, ততদিন ওই বন্দিকে অন্য ওয়ার্ডে স্থানান্তরিত করার নির্দেশ দিল আদালত।

Advertisement