Read in English
This Article is From Nov 04, 2018

তিনসুকিয়া হত্যাঃ নিহতদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে অসমে পৌঁছল তৃণমূলের প্রতিনিধি দল

তিনসুকিয়া হত্যাঃ অসমের  তিনসুকিয়ার পাঁচ বাঙালিকে হত্যার প্রতিবাদে প্রথম থেকেই সরব তৃণমূল। কলকাতার  রাস্তায় মিছিলও করেছে  শাসক দল।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া

Highlights

  • পাঁচ বাঙালিকে হত্যার প্রতিবাদে প্রথম থেকেই সরব তৃণমূল
  • কলকাতার রাস্তায় মিছিলও করেছে শাসক দল
  • ডেরেক ও ব্রায়েনের নেতৃত্বে একটি দল অসমে গেল
কলকাতা:

অসমের  তিনসুকিয়ার পাঁচ বাঙালিকে হত্যার প্রতিবাদে প্রথম থেকেই সরব তৃণমূল। কলকাতার  রাস্তায় মিছিলও করেছে  শাসক দল। আর আজ  নিহতদের পরিবারের সঙ্গে  দেখা করতে  অসমে  পৌঁছলেন   তৃণমূল নেতারা। রাজ্যসভায় তৃণমূলের দলনেতা ও জাতীয় মুখপাত্র ডেরেক ও ব্রায়েনের নেতৃত্বে একটি দল সেখানে যায় । তাতে রয়ছেন দুই সাংসদ নাদিমূল হক এবং মমতাবালা ঠাকুর। থাকছেন বিধায়ক মহুয়া মৈত্রও। কলকাতা থেকে ডিব্রুগড় গিয়ে  পৌঁছলেন সাংসদ ও বিধায়করা। অসমের  তিনসুকিয়ার পাঁচ বাঙালিকে হত্যার প্রতিবাদে প্রথম থেকেই সরব তৃণমূল। কলকাতার  রাস্তায় মিছিলও করেছে  শাসক দল। আর আজ  নিহতদের পরিবারের সঙ্গে  দেখা করতে  অসমে  পৌঁছলেন   তৃণমূল নেতারা। রাজ্যসভায় তৃণমূলের দলনেতা ও জাতীয় মুখপাত্র ডেরেক ও ব্রায়েনের নেতৃত্বে একটি দল সেখানে যায় । তাতে রয়ছেন দুই সাংসদ নাদিমূল হক এবং মমতাবালা ঠাকুর। থাকছেন বিধায়ক মহুয়া মৈত্রও। কলকাতা থেকে ডিব্রুগড় গিয়ে  পৌঁছলেন সাংসদ ও বিধায়করা।

 তিনসুকিয়া পৌঁছনোর কথা  তৃণমূলের প্রতিনিধি দলের। এই খুনের ঘটনায় আদালতের নজরদারিতে  তদন্ত চেয়েছে তৃণমূল। সেই দাবিকে  সামনে রেখেই মিছিল এবং জনসভা হয়েছে।

এর আগে এনআরসির চূড়ান্ত খসড়া  প্রকাশের পরও অসমে গিয়েছিল  তৃণমূলের প্রতিনিধি দল।  তবে সেবার আট সদস্যের প্রতিনিধি দলকে বিমান বন্দরেই আটকে দেওয়া হয়েছিল। দিল্লি থেকে দুপুরের বিমানে শিলচরে  যান তৃণমূল নেতারা। সেখানেই তাঁদের আটকে দেয় পুলিশ। ঘটনাটিকে তৃণমূল ‘সুপার এমারজেন্সি' বলে ব্যাখ্যা করা হয়। অন্যদিকে,  প্রশাসনের যুক্তি ছিল  রাজ্যে উত্তেজনা থাকায় তৃণমূল নেতাদের প্রবেশ করতে দেওয়া যায় নি।  প্রতিনিধি দলের সদস্যদের সঙ্গে বিমান বন্দরের নিরাপত্তা রক্ষীদের ধাক্কাধাক্কি পর্যন্ত হয়। সেই দলের দুই প্রতিনিধি ডেরেক ও ব্রায়েন এবং মহুয়া মৈত্র এবারও যাচ্ছেন। এদিকে অসমের খুনের ঘটনা নিয়ে  রাজনীতির পারদ ক্রমশ চড়ছে। তৃণমূল থেকে শুরু করে  কংগ্রেস – সমস্ত  বিরোধী  দলই সুর  চড়াচ্ছে। বঙ্গ  কংগ্রেসের সভাপতি  সোমেন মিত্র জানিয়েদেন এর প্রতিবাদে তাঁরা কালা  দিবস পালন  করবেনে। সেই মতো কালা দিবস পালিত হয়।

Advertisement
Advertisement