This Article is From Jul 01, 2019

স্টেশনেই গুলিবিদ্ধ তৃণমূল নেত্রীর স্বামী, চাঞ্চল্য এলাকায়, চুঁচুড়ায় বনধ ডাকল তৃণমূল

হত্যার প্রতিবাদে বনধ ডেকেছে তৃণমূ‌ল কংগ্রেস। এলাকার বহু দোকানপাট ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়।

স্টেশনেই গুলিবিদ্ধ তৃণমূল নেত্রীর স্বামী, চাঞ্চল্য এলাকায়, চুঁচুড়ায় বনধ ডাকল তৃণমূল

এদিকে ঝাড়গ্রামে এক ব্যক্তিকে পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জ থেকে গুলি করার ঘটনায় তৃণমূল কংগ্রেসকে অভিযুক্ত করেছে বিজেপি

হাইলাইটস

  • শনিবার অজ্ঞাতপরিচয় আততায়ীরা গুলি চালায় তাঁর স্বামীর উপরে
  • হত্যার প্রতিবাদে বনধ ডেকেছে তৃণমূ‌ল কংগ্রেস
  • এলাকার বহু দোকানপাট ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়
হুগলি:

ব্যান্ডেলে তৃণমূল (TMC) নেত্রী নীতু রামের স্বামী দিলীপ রাম গুলিবিদ্ধ হয়ে খুন হওয়ার প্রতিবাদে ২৪ ঘণ্টার বনধ ডাকা হল চুঁচুড়ায় (Churchura)। তৃণমূলের বর্ষীয়ান নেত্রী নীতু এলাকার পঞ্চায়েত প্রধান। স্থানীয় রেলস্টেশনে শনিবার অজ্ঞাতপরিচয় আততায়ীরা গুলি চালায় তাঁর স্বামীর উপরে। দ্রুত তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। হত্যার প্রতিবাদে বনধ ডেকেছে তৃণমূ‌ল কংগ্রেস। এলাকার বহু দোকানপাট ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়। এদিকে ঝাড়গ্রামে এক ব্যক্তিকে পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জ থেকে গুলি করার ঘটনায় তৃণমূল কংগ্রেসকে অভিযুক্ত করেছে বিজেপি। সংবাদ সংস্থা পিটিআই সূত্রে তেমনটাই জানা গিয়েছে।

এইবছর রাজ্য থেকে ১ কোটি সদস্য সংখ্যা বাড়ানোর লক্ষ বিজেপির; দিলীপ ঘোষ

পুলিশ জানিয়েছে, এক ধর্মীয় অনুষ্ঠানে ওই ঘটনাটি ঘটে। সেই সময়ই খগপতি মাহাতোর কাছে এগিয়ে আসে দুই ব্যক্তি। তাদের মধ্যেই একজন গুলি চালায়। তিনজনই বগুয়া গ্রামের বাসিন্দা বলে জানা গিয়েছে।

গাড়ি ভাঙচুর করে তৃণমূল নেতা উদয়ন গুহকে হেনস্থার অভিযোগ; কাঠগড়ায় বিজেপি

গুলিবিদ্ধ খগপতি মাহাতোকে দ্রুত ঝাড়গ্রাম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে নিয়ে আসা হয় তাঁকে। সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে এক পুলিশ আধিকারিক তেমনটাই জানিয়েছে। এরপর তাঁকে কলকাতার এক হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক পুলিশ আধিকারিক পিটিআইকে জানিয়েছেন, ‘‘আমরা জেলা প্রশাসনকে বিষয়টি জানিয়েছি। আততায়ীদের দ্রুত গ্রেফতার করা হবে।''

বিজেপি এই হত্যাকাণ্ডের জন্য তৃণমূলকে দায়ী করেছে। তৃণমূলের তরফে সেই অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে। তৃণমূলের জেলা কোর কমিটির সদস্য প্রসূন সারঙ্গি দাবি করেছেন, এই আক্রমণ ব্যক্তিগত শত্রুতার কারণে করা হয়েছে। 

নির্বাচনের পর থেকেই পশ্চিমবঙ্গে নিয়মিত হিংসাত্মক ঘটনা ঘটছে। বিজেপি অধিকাংশ ঘটনার জন্য রাজ্যের শাসক দলকে দায়ী করেছে।

.