This Article is From Jul 03, 2018

ঝাড়গ্রামে দলের সংগঠনে বেশ কিছু বদল আনল তৃণমূল

রাজ্যে সাম্প্রতিক পঞ্চায়েত নির্বাচন ও উপনির্বাচনের ফল দেখে বোঝা যাচ্ছে, রাজ্য রাজনীতির প্রেক্ষিতে একটি পালাবদল ঘটে গিয়েছে

Advertisement
অল ইন্ডিয়া
কলকাতা:

এই রাজ্যের পঞ্চায়েত নির্বাচনের ফল সহ আরও কয়েকটি ঘটনা থেকে এই কথাটি স্পষ্ট যে, জঙ্গলমহলের ঝাড়গ্রাম জেলায় ক্রমশ শক্তিশালী হচ্ছে বিজেপি। গতকাল এই কারণেই ঝাড়গ্রাম জেলার কয়েকটি ব্লকে নিজেদের সংগঠনে বদল আনল তৃণমূল। ঝাড়গ্রামের আটটি ব্লকের মধ্যে পাঁচজন ব্লক সভাপতিকে বদল করা হয়েছে। 

"জনসংযোগ আরও উন্নত করার জন্য আমরা দলের একদম নিচুতলায় কয়েকটি পরিবর্তন আনলাম", বললেন এক তৃণমূল নেতা। গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে জঙ্গলমহলের ঝাড়গ্রাম ও পুরুলিয়া জেলাতে দুরন্ত ফল করে বিজেপি। তৃণমূল নেতৃত্ব জঙ্গলমহল অঞ্চলের চারটি জেলা- বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুরে পঞ্চায়েত নির্বাচনে দলের ফলাফল নিয়ে অত্যন্ত ক্ষুব্ধ ছিলেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

রাজ্যে সাম্প্রতিক পঞ্চায়েত নির্বাচন ও উপনির্বাচনের ফল দেখে বোঝা যাচ্ছে, রাজ্য রাজনীতির প্রেক্ষিতে একটি পালাবদল ঘটে গিয়েছে। এই রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল হিসাবে ক্রমশ উঠে আসছে বিজেপি। যদিও, এখনও এই রাজ্যে অন্তত নির্বাচনের ফলাফলের নিরিখে দেখতে গেলে শাসক তৃণমূলের সঙ্গে মুখোমুখি লড়াইয়ের জন্য বিজেপিকে অনেকটা পথ যেতে হবে। 

পঞ্চায়েত নির্বাচনের ফল প্রকাশিত হওয়ার দু'সপ্তাহের মধ্যেই রাজ্যের তিনজন মন্ত্রীকে পদত্যাগ করার নির্দেশ দেওয়া হয়। বলা হয়, আরও বেশি করে দলের সাংগঠনিক কাজকর্মের দিকে নজর দিতে। 

আদিবাসী উন্নয়ন ও অনগ্রসর শ্রেণিকল্যাণ মন্ত্রী চূড়ামণি মাহাতো, উপজাতি উন্নয়ন মন্ত্রী জেমস কুজুর এবং দফতরহীন মন্ত্রী অবনী জোয়ারদারকে দলের নেতৃত্বের আদেশ মেনে পদ থেকে সরে যেতে হয়।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)
Advertisement