টুইটে মালিয়া লেখেন ‘আমি নিজে এক টাকাও ধার করিনি।
হাইলাইটস
- ৯ হাজার কোটি টাকার ঋণ বাকি রাখার অভিযোগ আছে মালিয়ার বিরুদ্ধে
- টুইট করে মালিয়া জানিয়েছেন টাকা ফিরিয়ে দিতে চান
- দেশ ছাড়া আগে প্রভাবশালী ব্যবসায়ী ছাড়া রাজ্যসভার সাংসদ ছিলেন তিনি
লন্ডন / নিউ দিল্লি: - এই আদালত মালিয়ার বিপক্ষে রায় দিলে উচ্চ আদালতে আবেদন করার সুযোগ থাকতে পারে তাঁর কাছে। .
- টুইটে মালিয়া লেখেন ‘আমি নিজে এক টাকাও ধার করিনি। টাকা ধার নিয়েছিল কিংফিশার। আর সেই টাকা ব্যবসায় ক্ষতির কারণে নষ্ট হয়েছে।
- আরেকটি টুইটে তিনি বলেন, আমি মূল( সুদ বাদ দিয়ে আসল) টাকার একশো ভাগ-ই ফিরিয়ে দেব বলেছি। দয়া করে সেই টাকা গ্রহণ করুন।
- বিজয় মালিয়ার আইনজীবীরা আদালতে বলেছেন ২০১৬ সালেই ঋণ নেওয়া টাকার ৮০ ভাগ ফিরিয়ে দেওয়ার কথা বলেছিলেন তিনি।
- টুইটারে একটি চিঠির প্রতিলিপি দিয়েছেন মালিয়া। ২০১৬ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে লেখা সেই চিঠিতে ঋণ সংক্রান্ত তথ্য অনুসন্ধানের জন্য কমিটি গঠনের কথা বলেছেন মালিয়া। পাশাপাশি তাঁর দাবি অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলিকেও চিঠি লিখেছেন তিনি। কিন্তু কোনওটিরই জবাব আসেনি।
- শুনানির এক পর্বে মালিয়া দাবি করেন ভারতের জেলগুলি থাকার অযোগ্য। এ কথা শুনে সিবিআই একটি ভিডিয়ো আদালতে পেশ করে। তাতে মুম্বইয়ের একটি জেলের ছবি দেখা যাচ্ছে। জেলের সুসজ্জিত একটি ওয়ার্ড মালিয়ার জন্য বরাদ্দ হয়েছে।
- ভারতের জেলগুলির অবস্থা কেমন তা বিলেতের আদালত জানতে চাওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন মোদী। ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে-কে তিনি বলেন ব্রিটিশরা মহত্মা গান্ধি এবং জওহরলাল নেহরুদের যে সমস্ত জেলে আটকে রেখেছিল সেগুলি এখনও আছে। এ কথা সকলেরই মাথায় রাখা উচিত।
- সেপ্টেম্বর মাসে মালিয়া দাবি করেন দেশ ছাড়ার আগে রাজ্যসভায় তাঁর সঙ্গে অর্থমন্ত্রীর কথা হয়েছিল। কিন্তু জেটলি বলেন তিনি মালিয়ার জন্য আলাদা সময় দেননি। রাজ্যসভার সদস্য হওয়ায় সংসদে দেখা হয়ে গিয়েছিল।
- গত মাসে বিলেতের আদালত মালিয়াকে ৮৮ হাজার পাউন্ড টাকা ফেরত দেওয়ার কথা বলে।
- বিজয় মালিয়া দেশ ছাড়ার পর একে একে নীরব মোদী, মেহুল চোকসিদের কথা প্রকাশ্যে আসে। তাঁরাও ঋণ খেলাপ করে দেশ ছেড়েছেন বলে অভিযোগ।