বিশ্বের কয়েকটি ভূতুড়ে জায়গা। আপনার গা ছমছম করাবেই।
বহুবছর ধরে পরিত্যক্ত বিশ্বের ২০টি জায়গা (World's 20 haunted place)। বর্তমানে যেগুলো ভূতুড়ে জায়গা। ওয়াচ মোজোর পোস্ট করা একটা ভিডিওতে এমন তথ্য উঠে এসেছে। জানা গিয়েছে, এই ভূতুড়ে জায়গার কয়েকটি পর্যটকস্থল (Tourist spot and abandoned places), কয়েকটি অত্যন্ত প্রত্যন্ত। দেখে নিন তেমন ১০টি জায়গা। এদের মধ্যে কোনটা আপনি ঘুরতে যাবেন, সেই তালিকাও বানিয়ে রাখুন:
ওরফিয়াম থিয়েটার- টাইটানিকের সলিল সমাধির দিন খুলেছিল। ১৯৫০ সালে বন্ধ হয় তাঁর জায়গা।
আকারমারা- আবখাজিয়া শহরে স্থাপিত। ১৯৯০ থেকে পরিত্যক্ত এই জায়গা। এলাকায় জনমানবহীন, ধসে পড়া বাড়ি।
ক্রাকো: দক্ষিণ ইতালিতে অবস্থিত। বিংশ শতাব্দীর শেষে একাধিক প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের পর ক্রমশ পরিত্যক্ত এই এলাকা।
হোটেল ডেল সাল্টো: ১৯২৩ সালে পথ চলা শুরু কলম্বিয়াতে। এরপর একাধিক আত্মহত্যা ও অস্বাভাবিক মৃত্যু। প্রচলিত এই হোটেলে অশরীরীদের বাস। তাই ১৯৯০ সালে বন্ধ করা হয় হোটেল।
পোভেগলিয়া দ্বীপ: ইতালির এই ছোট দ্বীপ প্লেগ রোগীদের কোয়ারান্টাইন সেন্টার হিসেবে ব্যবহৃত হতো। সেই থেকে গুঞ্জন: এই দ্বীপে অশরীরীদের আনাগোনা আছে। অনেক হরর ছবিতে দৃশ্যায়িত হয়েছে এই দ্বীপ।
মৌনসেল ফোর্ট: টেমস নদীর মধ্যে থেকে ওঠা এই স্থাপত্য ১৯৫০ সালে ভেঙে ফেলা হয়।
বডি: ইউএসের 'ভূতের শহর' বডি এখন জাতীয় সংগ্রহ স্মারক।
আরল সি কবরস্থান: কাজাখস্তান আর উজবেকিস্তানের মধ্যে অবস্থিত এই কবরস্থান আরল সমুদ্রতটের গা ঘেঁষে।
ভ্যালি অফ মিলস্: ইতালির ভ্যালি অফ মিলস একটা পরিত্যক্ত গমকল। অদ্ভূত দর্শন পাথরের এই স্থাপত্য দেখলে আপনার গা ছমছম করবেই।
আনিভা লাইটহাউস: ১৯৩৯ সালে জাপানিরা এই লাইটহাউস তৈরি করেন। শাখালিন উপকূলে তৈরি এই লাইটহাউস। এই লাইটহাউস এখন রুশ সরকারের সম্পত্তি। শুধু মাত্র পরিযায়ী পাখিদের আনাগোনা।
Click for more
trending news