মহুয়ার অভিযোগ খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিল শীর্ষ আদালত।
হাইলাইটস
- মহুয়ার অভিযোগ প্রসঙ্গে নির্বাচন কমিশনকে ব্যবস্থা নিতে বলল সুপ্রিম কোর্ট
- নদীয়ার বিজেপি সভাপতি মহাদেব সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন
- কমিশনকে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিলো সর্বোচ্চ আদালত
নিউ দিল্লি: তৃণমূল বিধায়ক তথা লোকসভা নির্বাচনে দলের প্রার্থী মহুয়া মৈত্রর (Mahua Moitra) অভিযোগ সম্পর্কে কমিশনকে (Election Commission) ব্যবস্থা নিতে বলল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। কৃষ্ণনগরের তৃণমূল প্রার্থী মহুয়া সর্বোচ্চ আদালতে নদীয়ার বিজেপি সভাপতি মহাদেব সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন। তাঁর দাবি গত ২৩ এপ্রিল নির্বাচনের প্রচার চলার সময় মহাদেব কৃষ্ণনগর বিজেপি প্রার্থী কল্যাণ চৌবের উপস্থিতিতে একটি জনসভায় তাঁর সম্পর্কে কুরুচিকর মন্তব্য করেছেন। এ ব্যাপারে কমিশনকে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিলো সর্বোচ্চ আদালত। আদালতে মহুয়া অনুরোধ করেন তাঁর কেন্দ্রে ভোটের প্রচার শেষ হতে আর বেশি সময় বাকি নেই। এমতাবস্থায় কমিশন কোনও ব্যবস্থা নিচ্ছে না। তাই উপযুক্ত নির্দেশ দেওয়া হোক। এরপর কমিশনকে মহুয়ার অভিযোগ খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিল শীর্ষ আদালত।
আমরা রসগোল্লা দেব, উপহারও দেব, কিন্তু ভোট নয়, মোদীকে জবাব মমতার
এর আগে উত্তরপ্রদেশের রামপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী জয়াপ্রদার বিরুদ্ধে অত্যন্ত ‘অবমাননাকর এবং নারী বিদ্বেষী' মন্তব্য করেছেন, এই অভিযোগে সমাজবাদী পার্টির নেতা আজম খানের বিরুদ্ধে ৭২ ঘন্টার নিষেধাজ্ঞা জারি করে নির্বাচন কমিশন। এই নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধেই ক্ষোভে ফেটে পড়লেন আজম খানের পুত্র আবদুল্লা। তাঁর দাবি, বাবা মুসলমান বলেই তাঁর বিরুদ্ধে এত কঠিন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হল। আবদুল্লার বক্তব্য, আজম খানের বক্তৃতার কোনও অংশে কারও নাম করা হয়নি। কোনও লিঙ্গপরিচয়ের উল্লেখও করা হয়নি। তা সত্ত্বেও, ভোটের প্রচার নিয়ে তাঁর উপর নিষেধাজ্ঞা জারি হল । সংবাদসংস্থা পিটিআইকে আবদুল্লা বলেন, “টুইটারে জয়াপ্রদা যখন লিখেছিলেন যে, তিনি রামপুরে আসছেন এক ‘রাক্ষস'-কে ধ্বংস করতে, তখন কিন্তু তাঁর বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হল না”!
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)