প্রতিটি আসনের কাছেই থাকবে মোবাইল চার্জ দেওয়ার জায়গা।
হাইলাইটস
- আজ চেন্নাইতে শুরু হচ্ছে ট্রায়াল রান
- এই ট্রেনের গতি শতাব্দী এক্সপ্রেসের থেকে খানিকটা বেশি
- বসার জায়গা থেকে আলো সবেতেই অত্যাধুনিক এই ট্রেন
চেন্নাই: আজ থেকে দেশের সবচেয়ে ‘দ্রুততম' ট্রেনের ট্রায়াল রান শুরু হবে আজ। এটিকে 30 বছরের পুরনো শতাব্দী এক্সপ্রেসের উত্তরসূরি বলে মনে করা হচ্ছে। চেন্নাইয়ের কোচ ফ্যাক্টরি থেকে বেরিয়ে আজ এই ট্রেনের ট্রায়াল রান শুরু হবে। বহু অত্যাধুনিক সুযোগ সুবিধা রয়েছে ট্রেনে। আসন 360 ডিগ্রি ঘোরানো যায়। তাছাড়া ইঞ্জিন পরিচালিত নয় বলে যাত্রার সময়ও শতাব্দী এক্সপ্রেসের থেকে 15 শতাংশ কম।
ট্রেনের পুরোটাই শীততাপ নিয়ন্ত্রিত। আছে ওয়াইফাইয়ের সুবিধাও। তাছাড়া অত্যাধুনিক শৌচাগার, পাশাপাশি খোলা দরজাও থাকছে।
এই ট্রেন 18- র আলো সরাসরি যাত্রীর মুখে এসে পড়বে না। তাছাড়া জিপিএসের আধুনিক ব্যবহারও থাকবে। প্রতিটি আসনের কাছেই থাকবে মোবাইল চার্জ দেওয়ার জায়গা।
চালক ছাড়া চলা এই ট্রেনের চারপাশে সিসিটিভি ক্যামেরা রয়েছে। তাছাড়া মাঝের দিকে আছে দুটি এগজিকিউটিভ কামড়া। সেগুলিতে 52 টি করে আসন থাকবে । বাকি গুলিতে আসন সংখ্যা হবে 78।
এই ট্রেন18-তে শতাব্দী এক্সপ্রেসের থেকে 15 শতাংশ কম সময় লাগে। ট্রেনটি তৈরি করে 100 কোটি টাকা রয়েছে। মেট্রোর মতোই স্টেশনে ট্রেন জনা আসা পর্যন্ত ট্রেনের দরজা খুলবে না। এই ট্রেনের গতি ঘণ্টায় 160 কিলোমিটার। সেখান এ শতাব্দীর গতি ঘণ্টায় 130 কিলোমিটার। নভেম্বর মাসের 7 তারিখ দিল্লি পৌঁছবে ট্রেন। চূড়ান্ত ট্রায়াল রান হবে রাজস্থানে।