This Article is From Mar 17, 2020

রেল প্রতিমন্ত্রীর মন্তব্যের প্রতিবাদ! রাজ্যসভা থেকে ওয়াকআউট তৃণমূলের

কেন্দ্রীয় রেল প্রতিমন্ত্রী মন্তব্যের প্রতিবাদ করে রাজ্যসভা থেকে ওয়াকআউট তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদদের ।

রেল প্রতিমন্ত্রীর মন্তব্যের প্রতিবাদ! রাজ্যসভা থেকে ওয়াকআউট তৃণমূলের

কেন্দ্রীয় রেল প্রতিমন্ত্রী মন্তব্যের প্রতিবাদ করে রাজ্যসভা থেকে ওয়াকআউট তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদদের । (ফাইল ছবি)

নয়া দিল্লি:

কেন্দ্রীয় রেল প্রতিমন্ত্রীর (Minister of State of railway) মন্তব্যের প্রতিবাদ করে রাজ্যসভা থেকে ওয়াকআউট  তৃণমূল কংগ্রেস (TMC MPs) সাংসদদের । মঙ্গলবারের এই ঘটনায় সাময়িক উত্তেজনার পরিবেশ তৈরি হয়েছিল সংসদের উচ্চকক্ষে। এদিন রাজ্যসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে মন্ত্রী সুরেশ অঙ্গাদি বলেন, "আমি পশ্চিমবঙ্গে গিয়েছিলাম। দেখে অবাক হলাম রেল লাইনের দু'পাশে অবৈধ বস্তি গড়ে উঠেছে। জোর করে অধিগৃহীত করে রাখা হয়েছে রেলের জমি। এঁরা কারা? রাজ্যের নাগরিক? দেশের নাগরিক? না বিদেশী নাগরিক? আমরা কেউ জানি না।" এই মন্তব্যের প্রতিবাদে এদিন রাজ্যসভায় সরব হয়েছিলেন তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদরা। জিরো আওরে রেলমন্ত্রী পীযুষ গয়াল বলতে উঠলে, তাঁকে প্রতিমন্ত্রীর মন্তব্যের বিরুদ্ধে নালিশ করেন তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্যসভার দলনেতা ডেরেক ও ব্রায়েন। এই মন্তব্য করে রাজ্যের মানুষকে অপমানিত করেছেন রেল প্রতিমন্ত্রী। এই অভিযোগে তুলে ডেপুটি চেয়ারম্যান হরিবংশের কাছে দরবার করেন তৃণমূল সাংসদরা।

করোনা নিয়ে উদ্বেগ, রাজ্যের পদক্ষেপ জানতে মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি রাজ্যপালের

প্রতিবাদী সাংসদদের নিরস্ত্র করতে ডেপুটি চেয়ারম্যান বলেছেন, এই বিষয়টা খতিয়ে দেখা হবে। পরে আলোচনা করা হবে। কিন্তু অফ রেকর্ড সব হবে। এরপরেই প্রতিবাদের মাত্রা বাড়িয়ে সংসদকক্ষ ত্যাগ করেন তৃণমূল সাংসদরা। জানা গিয়েছে, এদিন নিজের বক্তব্যে রেল প্রতিমন্ত্রী আরও বলেছেন, এই অধিগ্রহণ সরাতে রাজ্য সরকারকে পদক্ষেপ নিতে বললেও, কোনও উদ্যোগ নেওয়া হয় না। তাঁর অভিযোগ, "সিএএ-বিরোধী আন্দোলনে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পশ্চিমবঙ্গে রেলের সম্পত্তি।" 

.