Read in English
This Article is From Jan 29, 2019

নিউজ চ্যানেলকে টাকা দিয়ে স্টিং অপারেশন করানো হচ্ছেঃ মমতা

বিরোধীদের বিপাকে ফেলতে কয়েকটি নিউজ চ্যানেলকে পয়সা দিয়ে স্টিং অপারেশন করানো হয়েছে।  

Advertisement
Kolkata

নাম না  করে  সোমবার এ ভাবেই বিজেপিকে নিশানা করলেন তৃণমূল  সুপ্রিমো

Highlights

  • 'সমস্ত পেশার সঙ্গে যুক্ত মানুষকেই রাজনৈতিক ভাবে নিশানা করা হচ্ছে'
  • চিটফান্ড মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন তৃণমূল ঘনিষ্ঠ প্রযোজক শ্রীকান্ত মোহতা
  • তাঁর গ্রেফতারি প্রসঙ্গেই মুখ্যমন্ত্রী সরব হলেন বলে মনে করা হচ্ছে
কলকাতা:

বিরোধীদের বিপাকে ফেলতে কয়েকটি নিউজ চ্যানেলকে পয়সা দিয়ে স্টিং অপারেশন করানো হয়েছে।  নাম না  করে  সোমবার এ ভাবেই বিজেপিকে নিশানা করলেন তৃণমূল  সুপ্রিমো মমতা  বন্দ্যোপাধ্যায়। একই সঙ্গে  তাঁর অভিযোগ  সিবিআইকে কাজে লাগিয়ে বিরোধী  দল গুলিকে ভয় দেখাচ্ছে কেন্দ্র। তাঁর কথায়, আমি শুনেছি বেশ কয়েকটি নিউজ চ্যানেলকে স্টিং অপারেশন করতে টাকা দেওয়া হয়েছে। ভোটের আগে বিরোধীদের বিপাকে ফেলতেই এ  ধরনের আচরণ করা হচ্ছে । সিবিআই প্রসঙ্গে  তিনি বলেন, ভোটের আগে বিরোধীদের  হেনস্থা  করতে  সিবিআইকে কাজে লাগানো হচ্ছে। অনেককে দিল্লিতে ডেকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। আমি খবর পেয়েছি। যে কেউ খবর নিয়ে দেখতে পারে।

আরও পড়ুনঃ মালদায় তৃণমূলের 'বেনজির' সাফল্য, নূরকে দলে নিয়ে মালদায় সংগঠনকে শক্ত করল শাসকদল

তাঁর দাবি সমস্ত পেশার সঙ্গে  যুক্ত মানুষকেই রাজনৈতিক ভাবে নিশানা করা হচ্ছে। বিনোদনের দুনিয়া থেকে শুরু করে খেলাধুলো বা  সাংবাদিকতা- সমস্ত ক্ষেত্রের মানুষকেই বিপদে ফেলা হচ্ছে। সপ্তাহ খানেক আগেই চিটফান্ড মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন  তৃণমূল ঘনিষ্ঠ প্রযোজক শ্রীকান্ত মোহতা। এদিন  তাঁর গ্রেফতারি প্রসঙ্গেই মুখ্যমন্ত্রী সরব হলেন বলে মনে  করা  হচ্ছে।

Advertisement

সিবিআই  থেকে শুরু করে কেন্দ্রীয়  তদন্ত সংস্থাগুলিকে রাজনৈতিক ভাবে কাজে লাগানো হচ্ছে বলে গত বেশ কয়েক দিন ধরে অভিযোগ উঠছে।  এরই মধ্যে সাম্প্রতিক কালে সিবিআইইয়ের মধ্যে  গোলমাল  দেখা  দিয়েছে। শীর্ষ পদে থাকা আধিকারিক এবং তাঁর  ডেপুটির মধ্যে গোলমাল বড় আকার ধারন করে। দু'জনকেই  ছুটিতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী অভিযোগ করেন, সিবিআইয়ের অধিকর্তা (এখন প্রাক্তন) অলোক বর্মা  রাফাল নিয়ে তদন্ত করছেন বলেই তাঁকে সরিয়ে দিয়েছে বিজেপি। অন্য দলগুলিও বলছে সিবিআইকে বিশেষ প্রয়োজনে লাগানো হচ্ছে। একই ভাবে আরবিআইতেও প্রভাব খাটানোর অভিযোগ উঠেছে মোদী সরকারের বিরুদ্ধে। নির্বাচনের আগে ব্যাঙ্কের হাতে থাকা  উদ্বৃত্ত অর্থ ব্যবহার করতে চেয়েছিল কেন্দ্র। তাতে ব্যাঙ্ক রাজি না হওয়ায় সমস্যা দেখা দেয়। শেষমেশ পদ ছাড়েন আরবিআইয়ের গভর্নর উর্জিত প্যাটেল।                                                                                                  

 

Advertisement
Advertisement