কোহিমা: রবিবার নাগাল্যান্ডের মোন জেলায় জঙ্গিদের সঙ্গে সংঘর্ষে আসাম রাইফেলসের দুজন জওয়ান নিহত হন। আহত হন চারজন। আসাম রাইফেলসের এক আধিকারিক এই কথা জানান। ন্যাশনাল সোশালিস্ট কাউন্সিল অব নাগাল্যান্ড সংগঠন এই হানার দায় স্বীকার করেছে।
গতকাল দুপুর 3’টের সময় ঘটনাটি ঘটে আবোইয়ের কাছে। ছ’জন জওয়ানের একটি দলের ওপর অতর্কিতে আক্রমণ করে বসে সশস্ত্র জঙ্গিরা। আসাম রাইফেলসের আইজির পাবলিক রিলেশনস অফিসার আজ এই কথা বলেন।
আসাম রাইফেলসের দুটি ইউনিট- একটি নাগাল্যান্ডের আবোই থেকে আরেকটি অরুণাচল প্রদেশের লংডিং’এ রুটিন পাহারাতে বেরিয়েছিল। একটি পয়েন্টে এসে এই দুই ইউনিটের জওয়ানরা সাক্ষাৎ করেন। তারপর তাঁদের বেস ক্যাম্পে ফিরে যাচ্ছিলেন।
ওই সময়েই জওয়ানদের একটি গাড়ির ওপর অতর্কিতে আক্রমণ নেমে আসে। ইমপ্রোভাইসড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস ( আইইডি ) বিস্ফোরণের পর জওয়ানদের গাড়িটি রাস্তাতেই উল্টে যায়। তাঁদের দিকে গ্রেনেড ছোঁড়া হয়। গুলির লড়াই চলে প্রায় 20 মিনিট ধরে।
হাবিলদার ফতেহ সিংহ নেগি এবং সিপাই হুঙ্গকা কোনিয়াক ঘটনাস্থলেই মারা যান। বাকি চারজন গুলিবিদ্ধ হয়ে এখন মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনীর আধিকারিক। আহত জওয়ানদের আসামের জোরহাটের সেনা হাসপাতালে উড়িয়ে নিয়ে গিয়ে তড়িঘড়ি চিকিৎসা শুরু হয়।
গতকাল দুপুর 3’টের সময় ঘটনাটি ঘটে আবোইয়ের কাছে। ছ’জন জওয়ানের একটি দলের ওপর অতর্কিতে আক্রমণ করে বসে সশস্ত্র জঙ্গিরা। আসাম রাইফেলসের আইজির পাবলিক রিলেশনস অফিসার আজ এই কথা বলেন।
ওই সময়েই জওয়ানদের একটি গাড়ির ওপর অতর্কিতে আক্রমণ নেমে আসে। ইমপ্রোভাইসড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস ( আইইডি ) বিস্ফোরণের পর জওয়ানদের গাড়িটি রাস্তাতেই উল্টে যায়। তাঁদের দিকে গ্রেনেড ছোঁড়া হয়। গুলির লড়াই চলে প্রায় 20 মিনিট ধরে।
Advertisement
Advertisement
COMMENTS
Advertisement