This Article is From Feb 27, 2019

জামাত উল মুজাহিদিনের আরও দুই সদস্যকে গ্রেফতার করল এসটিএফ

বাংলাদেশে জঙ্গি সংগঠন জামাত উল মুজাহিদিনের  আরও দুই সদস্যকে গ্রেফতার করল কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্কফোর্স।  মুর্শিদাবাদ থেকে গ্রেফতার হওয়া এই দুজনেই বিস্ফোরক তৈরিতে পারদর্শী বলে পুলিশ জানিয়েছে

জামাত উল মুজাহিদিনের  আরও দুই সদস্যকে গ্রেফতার করল এসটিএফ

খাগড়াগড় বিস্ফোরণ কাণ্ড সঙ্গে এই দুজনের যোগাযোগ আছে বলে মনে করা হচ্ছে।  

হাইলাইটস

  • জামাত উল মুজাহিদিনের আরও দুই সদস্যকে গ্রেফতার করল এসটিএফ
  • মুর্শিদাবাদ থেকে গ্রেফতার হওয়া এই দুজনেই বিস্ফোরক তৈরিতে পারদর্শী
  • বিস্ফোরক তৈরিতে কাজে লাগে এমন অনেক উপাদান পাওয়া গিয়েছে
কলকাতা:

বাংলাদেশে জঙ্গি সংগঠন জামাত উল মুজাহিদিনের  আরও দুই সদস্যকে গ্রেফতার করল কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্কফোর্স।  মুর্শিদাবাদ থেকে গ্রেফতার হওয়া এই দুজনেই বিস্ফোরক তৈরিতে পারদর্শী বলে পুলিশ জানিয়েছে।  তাদের কাছ থেকে বিস্ফোরক তৈরিতে কাজে লাগে এমন অনেক উপাদান পাওয়া গিয়েছে বলে খবর। যে সমস্ত উপাদান  উদ্ধার হয়েছে  তা দেখে  এসটিএফ মনে  করছে এই দুই জঙ্গি অ্যাসিড বোমা তৈরির পরিকল্পনা  করেছিল। পাশাপাশি রাজ্য ছেড়ে পালানোর পরিকল্পনা ছিল ধৃতদের। মশিবুর রহমান ওরফে  ফারুক এবং  রুহুল আমিন ওরফে  শফিউল্লাহ মুর্শিদাবাদে  আত্মগোপন করে আছে বলে খবর পায় এস টি এফ।  সেই মতো  মুর্শিদাবাদ পুলিশের সাহায্য নিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।

জম্মু কাশ্মীরের সোপিয়াতে সেনার গুলিতে খতম জইশ-ই-মহম্মদের দুই জঙ্গি

 সাম্প্রতিককালে এ রাজ্যে হয়ে যাওয়া সবচেয়ে চর্চিত বর্ধমানের খাগড়াগড় বিস্ফোরণ কাণ্ড সঙ্গে এই দুজনের যোগাযোগ আছে বলে মনে করা হচ্ছে।  ২০১৪  সালের  অক্টোবর মাসে  বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে খাগড়াগড়ের  একটি বাড়ি।  প্রথমে মনে করা হয় রান্নার গ্যাসের সিলিন্ডার ফেটেছে ।  কিন্তু ধীরে ধীরে বোঝা যায় ওই বাড়িকে কেন্দ্র করে জেএমবি নিজেদের কার্যকলাপ চালাত।  ঘটনার তদন্ত ভার হাতে নেয় জাতীয় তদন্ত সংস্থা ( এনআইএ)। গত ৫ বছর ধরে এই কাণ্ডে তদন্ত চালাচ্ছে এনআইএ।  বেশ কয়েকটি সূত্র গোয়েন্দাদের হাতে এসেছে।  ঘটনার  সঙ্গে  জড়িত  অনেককেই  গ্রেফতার করা সম্ভব হয়েছে।  তাদের বিরুদ্ধে মামলা চলছে।  এরই মধ্যে গত কয়েক দিনে  জেএমবি-র আরও কয়েকজন  সদস্যকে গ্রেফতার করা সম্ভব হয়েছে।

খাগড়াগড়ের পাশাপাশি বুদ্ধগয়া বিস্ফোরণেও জেএমবি-র নাম  উঠেছে। এই দুজন সেই হামলা  সম্পর্কে কিছু জানত কিনা বা  এদের  কোনও ভূমিকা ছিল  কিনা  সেটা জানার কাজ শুরু হয়েছে।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
.