This Article is From Jul 29, 2019

চিকিৎসকদের ওপর হামলার ঘটনায় গ্রেফতার আরও দুই

এক রোগীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে ১০ জুন উত্তপ্ত হয়ে ওঠে নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল (NRS Medical College) ।

চিকিৎসকদের ওপর হামলার ঘটনায় গ্রেফতার আরও দুই

এক সপ্তাহ ধর্মঘট পালন করেন জুনিয়র চিকিৎসকরা।

কলকাতা:

নীলরতন সরকার হাসপাতালে (NRS Medical College) এক জুনিয়র চিকিৎসককে মারধরের ঘটনায় আরও দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানাল পুলিশ। ১০ জুন নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে (NRS Medical College)  এক জুনিয়র চিকিৎসককে মারধর করা হয়। সেই ঘটনায় আগেই ৫ জনকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। যদিও পরে জামিনে ছাড়া পেয়ে যায় তারা। গত শনিবার রাজ্য পুলিশের ‘ডিজি বীরেন্দ্র-র সঙ্গে বৈঠক' করেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। সেখানেই দোষীদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার জাবি জানান তাঁরা। এন্টালি থানার এক আধিকারিক বলেন, “এনআরএস হাসপাতালের জুনিয়র চিকিৎসকদের ওফর হামলার ঘটনায় সোমবার আরও দুই অভিযুক্ত—কাদের হোসেন এবং মহম্মদ নিজামুদ্দিনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। দুজনের বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টার অভিযোগ আনা হয়েছে”।

মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে পর ধর্মঘট প্রত্যাহার করলেন চিকিৎসকরা: ১০টি তথ্য

এন্টালি থানার ওই আধিকারিক আরও বলেন, “হাসপাতাল (NRS Medical College) চত্ত্বরে লাগানো সিসিটিভি ফুটেজ দেখে দুজন অভিযুক্তকে চিহ্নিত করা হয়েছে। যখন চিকিৎসকদের ওপর হামলা হয়, সেই সময় ঘটনাস্থলেই ছিল তারা। তাদের আজ আদালতে তোলা হলে পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে”। ঘটনায় জড়িত আরও অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে তল্লাশি চালানো হচ্ছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

এক রোগীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে ১০ জুন উত্তপ্ত হয়ে ওঠে নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল (NRS Medical College) । ট্রাকভর্তি লোকজন হাসপাতালে গিয়ে জুনিয়র চিকিৎসকদের মারধর করে। দুজন জুনিয়র চিকিৎসক গুরুতরভাবে আহত হন, তাঁদের মধ্যে পরিবহ মুখোপাধ্যায় নামে এক জুনিয়র চিকিৎসকের মাথায় ইট দিয়ে আঘাত করায় খুলিতে আঘাত লাগে তাঁর।

একটি শর্তে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনায় রাজি চিকিৎসকরা

এরপরেই এক সপ্তাহ ধর্মঘট পালন করেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। হাসপাতালে (NRS Medical College) পর্যাপ্ত নিরাপত্তার দাবি জানান তাঁরা। ধীরে ধীরে দেশজুড়ে জুনিয়র চিকিৎসকদের আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে।

পরে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠকে জট কাটে। ধর্মঘট প্রত্যাহার করেন  বিক্ষোভরত চিকিৎসকরা। মুখ্যমন্ত্রীর সৎ উদ্দেশ্য রয়েছে এবং তিনি তাঁদের অভিভাবক বলে মন্তব্য করেন চিকিৎসকরা, অন্যদিকে, তাঁদের দাবিদাওয়া মেনে নেওয়ার পাশাপাশি হাসপাতালে নিরাপত্তায় ১০টি প্রস্তাব দেন মুখ্যমন্ত্রী।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
.