Read in English
This Article is From Feb 04, 2019

রাজ্যপালের থেকে রিপোর্ট চেয়েছেন বলে লোকসভায় জানালেন রাজনাথ, কেশরির সঙ্গে দেখা করলেন এডিজি

রাজ্য প্রশাসনের সঙ্গে সিবিআইয়ের সংঘাতের আঁচ লাগল লোকসভায়। তৃনমূলের তরফে ঘটনাটি লোকসভায় তোলা হয়।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া

Highlights

  • রাজ্য প্রশাসনের সঙ্গে সিবিআইয়ের সংঘাতের আঁচ লাগল লোকসভায়
  • তৃনমূলের তরফে ঘটনাটি লোকসভায় তোলা হয়
  • পরে তাতে প্রতিক্রিয়া দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং
নিউ দিল্লি / কলকাতা :

রাজ্য প্রশাসনের সঙ্গে সিবিআইয়ের সংঘাতের আঁচ লাগল লোকসভায়। তৃনমূলের তরফে ঘটনাটি লোকসভায় তোলা হয়। পরে তাতে প্রতিক্রিয়া দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং। তিনি বলেন, এ ব্যাপারে আমি রাজ্যপালের সঙ্গে কথা বলেছি। সিবিআইয়ের আধিকারিকদের জোর করে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। কমিশনার তদন্তে সাহায্য করেনি। বারবার ডাকার পর পুলিশ কমিশনার হাজিরা দেননি। আইন কার্যকর করা সংস্থা ভালভাবে কাজ করতে না পারলে সেটা দুর্ভাগ্যজনক। রাজ্যে   সাংবিধানিক সংকট তৈরি হয়ে থাকতে পারে।এমন ঘটনার কথা আগে শোনা  যায়নি। চিটফান্ড কাণ্ডে সাধারণ মানুষের ক্ষতি হয়েছে। আর  সিবিআই সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশেই এই তদন্ত করছে। আমি রাজ্যপালের সঙ্গে কথা বলে রিপোর্ট চেয়েছি। রাজ্যপাল প্রশাসনের সঙ্গে  কথা  বলে সমস্ত  দিক খতিয়ে দেখে রিপোর্ট  দেবেন। এপর তিনি বলেন, ভারতের সাংবিধানিক রীতিনীতি অনুয়ায়ী আইন কার্যকর করা যে সমস্ত  সংস্থার কাজ তাদের কাজ করতে  দিতেই হবে।  তাই আমি  আবেদন করব যাতে  মুখ্যমন্ত্রী  মমতা  বন্দ্যোপাধ্যায় সিবিআইয়ের কাজে সাহায্য করেন।

সিবিআইকে নিজের কাজ করবে না, বিরোধীদের আক্রমণ করে মত প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

এর আগে  বিষয়টি উল্লেখ করে দমদমের তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায় বলেন, বিজেপি সরকার সমস্ত প্রতিষ্ঠানকে নিজেদের কাজে লাগাচ্ছে।  এ ধরনের ঘটনা মেনে নেওয়া যায় না। এরপর বিজেডিসহ আরও  কয়েকটি দল সেই বক্তব্যকে সমর্থন করেন। গোটা লোকসভা জুড়ে হট্টোগোল শুরু হয়ে  যায়। ‘চৌকিদার চোর হ্যায়' স্লোগানের মধ্যেই বক্তব্য পেশ করেন রাজনাথ। লোকসভার পাশাপাশি রাজ্যসভাও উতপ্ত হয়ে ওঠে।     

Advertisement

সিবিআইয়ের সঙ্গে সংঘাত প্রশ্নে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে জড়ালেন মমতা

অন্যদিকে সংবাদ  সংস্থা  এএনআই জানিয়েছে রাজ্য পুলিশের এডিজি মনোজ লাল রাজভবনে গিয়ে রাজ্যপালের সঙ্গে  দেখা করেছেন। রাজ্যপাল আগেই মুখ্যসচিবের থেকে  বিষয়টি জানতে  চেয়েছিলেন।                                        

Advertisement

               

Advertisement