हिंदी में पढ़ें
This Article is From Feb 20, 2020

"২ লক্ষ টাকা না দিলে পুলওয়ামা হামলার মতো স্কুল উড়িয়ে দেব", হুমকি ছাত্রের

উত্তরপ্রদেশের বরেলিতে স্কুল ওড়ানোর হুমকি দেওয়ার অভিযোগে গ্রেফতার করা হল দশম শ্রেণির এক ছাত্রকে

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by (with inputs from IANS)

Attack in School: স্কুল ওড়ানোর হুমকি দিয়ে চিঠি লিখলো ছাত্র, গ্রেফতার করল পুলিশ

Highlights

  • বিদ্যালয় ওড়ানোর হুমকি দিয়ে গ্রেফতার দশম শ্রেণির এক ছাত্র
  • একটি চিঠিতে সে লেখে পুলওয়ামা হামলার কায়দায় হামলা চালাবে সে
  • এমনকী স্কুলে বোমা রাখা আছে বলেও চিঠিতে দাবি করে সে

সবেমাত্র দশম শ্রেণিতে উঠেছে, কোথায় পড়াশুনোর দিকে মন দেবে, তা নয়, স্কুল (Pulwama-like Attack) উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়ে একেবারে শ্রীঘরের দর্শন হল উত্তরপ্রদেশের বরেলির (Bareilly) এক ছা্ত্রের। সম্প্রতি বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ একটি হুমকি চিঠি পায়, যেখানে লেখা ছিল "২ লক্ষ টাকা না দিলে পুলওয়ামায় যেমন হামলা হয়েছিল তেমন হামলা করে স্কুলটাই উড়িয়ে দেবো"। ওই চিঠি পেয়ে খুব স্বাভাবিকভাবেই নড়েচড়ে বসেন তাঁরা। খবর দেওয়া হয় পুলিশে। তদন্তে নেমে ওই হুমকি চিঠি লেখার অভিযোগে ওই বিদ্যালয়েরই দশম শ্রেণির এক ছাত্রকে গ্রেফতার করেছে উত্তরপ্রদেশ (UP) পুলিশ। তাঁর বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির (আইপিসি) ৩৮৬ এবং ৫০৭ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। জানা গেছে, পড়াশুনোর পাশাপাশি রোজ সকালবেলায় খবরের কাগজ বিলি করতো সে।

পাক ক্রিকেটার উমর আকমলের ভুল ইংরাজিতে পোস্ট, সোশ্যাল মিডিয়ায় হাসির তোড়!

বিদ্যালয়ের পরিচালন সংস্থার প্রধান অনিল সিংয়ের মতে, ছেলেটি প্রথমে রবিবার স্কুলে ওই হুমকি চিঠিটি পাঠায় যাতে সে ২ লক্ষ টাকা না পেলে পুলওয়ামার হামলার কায়দায় স্কুলবাড়ি উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেয়। শুধু হুমকিই নয়, ওই ছাত্র স্কুল চত্বরে এবং নিজের বাড়িতে বোমা লাগিয়ে রেখেছে বলেও দাবি করে। পুলিশকে হুমকি চিঠির বিষয়ে খবর দিলে তৎক্ষণাৎ তাঁরা বোমা নিষ্ক্রীয়করণ বাহিনীকে সঙ্গে নিয়ে ওই স্কুলে পৌঁছন। ৪০০ টিরও বেশি শিশু ওই স্কুলে পড়াশুনো করে। যদিও পুলিশের অনুসন্ধান অভিযানে বিস্ফোরক জাতীয় কিছুই পাওয়া যায় নি।

Advertisement

Viral: না, ওরা লড়াই করছে না! জেনে নিন ঠিক কী করছে এই ফ্লেমিঙ্গো পাখিরা

এই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই মঙ্গলবার ফের দুই লক্ষ টাকা দাবি করে আরেকটি চিঠি এসে পৌঁছয় বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের হাতে। চিঠিতে ভয়াবহ পরিণতির হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়। পুলিশ তদন্তে নেমে জানতে পারে যে চিঠিটি লেখার জন্য যে কাগজ ব্যবহার করা হয়েছে তা আসলে বিজ্ঞানের প্র্যাকটিক্যাল খাতায় যে ধরণের কাগজ ব্যবহার করা হয় সেই রকম। এরপরেই স্কুলের নবম ও দশম শ্রেণির ছাত্রদের প্র্যাকটিক্যাল খাতা পরীক্ষা করা শুরু হয় এবং হাতেনাতে ধরা পড়ে অভিযুক্ত ছাত্রটি। তবে কেন ওই ধরণের ঘটনা ঘটাতে গেল কিশোরটি তার উত্তর এখনও মেলেনি।

Advertisement



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
Advertisement