हिंदी में पढ़ें Read in English
This Article is From Jan 27, 2020

উত্তরপ্রদেশ সরকারের থেকে সিএএ আন্দোলন প্রতিরোধে পুলিশের কার্যকলাপের রিপোর্ট চাইল আদালত

আদালত সরকারের কাছ থেকে জানতে চায়, সংঘর্ষে মৃতদের পরিবারকে মৃতদের ময়না তদন্তের রিপোর্ট দেওয়া হয়েছে কিনা। আদালতের পরবর্তী শুনানি ১৭ ফেব্রুয়ারি।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Reported by , Edited by
লখনউ:

গত ডিসেম্বরে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের (CAA) প্রতিবাদে উত্তরপ্রদেশে (Uttar Pradesh) হওয়া হিংসার ঘটনায় পুলিশের কার্যকলাপ নিয়ে উত্তরপ্রদেশ সরকারের কাছ থেকে রিপোর্ট চাইল এলাহাবাদ হাইকোর্ট (Allahabad High Court)। ওই সময় প্রতিবাদ ও তার দমনে পুলিশের ভূমিকায় নিয়ে সাতটি পিটিশন জমা পড়েছে। প্রসঙ্গত, কুড়ি জনেরও বেশি মানুষ মারা গিয়েছিলেন ওই সংঘর্ষে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই প্রতিবাদীদের মৃত্যু হয়েছিল বুলেটবিদ্ধ হয়ে। পুলিশ একটি ঘটনা ছাড়া বাকি ক্ষেত্রে গুলি চালানোর কথা স্বীকার করেনি।

এদিন হাইকোর্ট উত্তরপ্রদেশ সরকারের কাছ থেকে জানতে চায়, পুলিশ অথবা সরকারি কর্মীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদীদের উপরে চড়াও হওয়ার ক'টি অভিযোগ জমা পড়েছে। আদালত সরকারের কাছ থেকে এটাও জানতে চায়, যে সংঘর্ষে মৃতদের পরিবারকে মৃতদের ময়না তদন্তের রিপোর্ট দেওয়া হয়েছে কিনা। আদালতের পরবর্তী শুনানি ১৭ ফেব্রুয়ারি।

পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় পাস Anti-CAA প্রস্তাব, দেশের মধ্যে চতুর্থ রাজ্য বাংলা

Advertisement

পুলিশের দাবি ছিল, গত মাসের ওই সংঘর্ষে প্রতিবাদীদের ছোঁড়া বেআইনি আগ্নেয়াস্ত্র থেকে ৬০ জন পুলিশ কর্মীর গায়ে গুলি এসে লেগেছে। কিন্তু একজন পুলিশ আধিকারিককেই পাওয়া গিয়েছিল যাঁর শরীরে বুলেট প্রবেশ করেছিল। উত্তরপ্রদেশের মুজফফরপুরে ঘটেছিল সেই ঘটনা। NDTV এই দাবির সত্যতা সন্ধানে সচেষ্ট হয়েছিল।

শাহিনবাগ নিয়ে অমিত শাহর মন্তব্যের সমালোচনা পি চিদাম্বরমের

Advertisement

সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনে ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও বাংলাদেশ থেকে আগত ধর্মীয় নির্যাতনের শিকার হিন্দু, খ্রিস্টান, শিখ, ফার্সি, জৈন ও বৌদ্ধ শরণার্থীদের ভারতীয় নাগরিকত্ব প্রদানের কথা বলা হয়েছে। আইন অনুযায়ী, এই সম্প্রদায়ের শরণার্থীদের বেআইনি অনুপ্রবেশকারী হিসেবে দেখা হবে না। তাঁদের ভারতীয় নাগরিকত্ব দেওয়া হবে। সমালোচকদের মতে, এই আইন মুসলিমদের জন্য বৈষম্যমূলক। এবং এটি সংবিধানের বর্ণিত দেশের ধর্মনিরপেক্ষ ভাবমূর্তির পরিপন্থী।

রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ যে প্রতিবাদীরা সরকারি ও বেসরকারি সম্পত্তি নষ্ট করেছেন, তাঁদের জরিমানা করার কথা বলে জানিয়েছিলেন। 

Advertisement