ইরানের বিরুদ্ধে সেনা আক্রমণে সম্মতি দিয়েও সেই আক্রমণকে রদ করে দিলেন মার্কিন রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প। (ফাইল) )
হাইলাইটস
- ইরানকে আক্রমণে সম্মতি দিয়েও পিছু হটলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
- ইরান একটি মার্কিন ড্রোনকে নামিয়ে আনাতেই আক্রমণের সিদ্ধান্ত।
- এখনও স্পষ্ট নয়, পরে ইরানের উপরে আক্রমণ করা হবে কিনা।
১৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের (ভারতীয় অঙ্কে ৯০০ কোটি টাকারও বেশি) নজরদারি ড্রোনকে (Surveillance drone) ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ে নামিয়েছে ইরান (Iran)। এর প্রতিশোধ নিতে পাল্টা সেনা আক্রমণে সম্মতি দিলেন মার্কিন রাষ্ট্রপতি (US President) ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। কিন্তু তারপর সেই আক্রমণকে রদ করেও দিলেন। জানিয়েছে নিউ ইয়র্ক টাইমস। প্রাথমকিভাবে ট্রাম্প রাডার, ক্ষেপণাস্ত্র ব্যাটারি ইত্যাদির উপরে আক্রমণ করায় সম্মতি দিয়েছিলেন। সিনিয়র প্রশাসনিক আধিকারিক সূত্রে এই খবর জানা গিয়েছে। শুক্রবার ভোরের ঠিক আগে আক্রমণের সময় নির্ধারণ করা হয়েছিল। যাতে ইরান সেনা ও সাধারণ মানুষের জীবনের ঝুঁকিকে ন্যূনতম করা যায়, এমনটাই জানা যাচ্ছে সূত্র থেকে।
ভাটপাড়ায় হিংসা, অশান্তির বলি ২, অমিত শাহের দ্বারস্থ হচ্ছে বিজেপি: ১০টি তথ্য
বিমানগুলি আকাশে উড়তে শুরু করেছিল। জাহাজগুলিও অবস্থান নিয়ে নিয়েছিল। কিন্তু কোনও ক্ষেপণাস্ত্র শেষ পর্যন্ত নিক্ষিপ্ত হয়নি। এক সিনিয়র প্রশাসনিক আধিকারিক তেমনটাই জানিয়েছেন।
দুই হাসপাতালের মধ্যে টানাপোড়েনের জেরে ঠাকুমার কোলেই মৃত্যু চার দিনের শিশুর
এই আক্রমণটি হলে সেটা হত মধ্যপ্রাচ্যের দিকে তাঁর তৃতীয় সামরিক অভ্যুত্থান। এর আগে ২০১৭ ও ২০১৮ সালে ট্রাম্প হানা দিয়েছিলেন সিরিয়ায়।
কিন্তু পরে ইরানের উপরে আক্রমণ করা হবে কিনা, এটা এখনও স্পষ্ট নয়। ওই সূত্র থেকে জানা যাচ্ছে, আক্রমণের পরিকল্পনা বাতিল কেন করা হল সেটা এখনও জানা যায়নি। ট্রাম্প কি মত বদলালেন, নাকি প্রশাসনিক স্তরে সেনা সরবরাহ বা কৌশল নিয়ে অন্য পরিকল্পনা রয়েছে, সেটাও এখনও জানা যায়নি।