Read in English
This Article is From Jan 30, 2020

Watch: শুধু ভিডিও গেম খেলে মার্কিন তরুণ কীভাবে বছরে আয় করছেন ১৪ লক্ষ টাকা

বাবার গ্যারাজকে বানিয়ে ফেলেছেন আস্ত গেমিং জোন। আর তাতেই দিনে ১০ ঘণ্টা ভিডিও গেম  (video game) খেলে লাখপতি ফিলাডেলফিয়ার (Philadelphia)তরুণ অ্যালেক্স বেনাবে। জনপ্রিয় ভিডিও গেম ফোর্ট নাইট খেলে এক বছরে ১৪ লাখ কামিয়ে নিয়েছেন অ্যালেক্স।

Advertisement
অফবিট Edited by

বাবার গ্যারাজকে ভিডিও জোন বানিয়ে ফেলেছেন অ্যালেক্স

Highlights

  • শুধু ভিডিও গেম খেলে বছরে লাখপতি মার্কিন তরুণ
  • বাবার গ্যারেজকে গ্যামিং জোন বানিয়েছেন তিনি
  • দিনে প্রায় ১০ ঘণ্টা গেমের পিছনে দেন ওই তরুণ

বাবার গ্যারাজকে বানিয়ে ফেলেছেন আস্ত গেমিং জোন। আর তাতেই দিনে ১০ ঘণ্টা ভিডিও গেম  (video game) খেলে লাখপতি ফিলাডেলফিয়ার (Philadelphia)তরুণ অ্যালেক্স বেনাবে। জনপ্রিয় ভিডিও গেম ফোর্ট নাইট খেলে এক বছরে ১৪ লাখ কামিয়ে নিয়েছেন অ্যালেক্স। ইউএস ডলারের নিরিখে যা ২ লাখ টাকা। দা মিররের এক প্রতিবেদন দাবি করেছে, অ্যালেক্স (Alex Benabe) ও তাঁর বাবা গ্যারেজকে হাইটেক গেমিং সেন্টার বানানোর পাশাপাশি সাতটি মনিটর বসিয়েছেন।  জানা গেছে, 'ডেস্ট্রয়ার' নামে ওই তরুণ ফোর্ট নাইট খেলেন। একমাসে অনায়াসে তিনি ৭-১০ হাজার পাউন্ড কামিয়ে নিতে পারেন। টুইচ নামক লাইভ স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে সেই গেম খেলেন অ্যালেক্স।  ভার্চুয়াল স্টেডিয়ামের লাইভ অডিয়েন্সের সামনে খেলে গ্যামিং সফটওয়্যার সংস্থা থেকে চুক্তির ভিত্তিতে অর্থ উপার্জন করেন তিনি।

খরাক্লিষ্ট গ্রামকে শস্যশ্যামলা বানিয়ে পদ্মশ্রী পেলেন মহারাষ্ট্রের গ্রামপ্রধান

লাডবাইবেলকে ওই তরুণ বলেন, "সাত বছর বয়স থেকে আমি ভিডিও গেম খেলছি। সত্যি কথা বলতে আমার কোনও প্ল্যান-বি নেই। কোনও কোনও দিন ৮ ঘণ্টা খেলি। আবার ১২ ঘণ্টাও খেলি।" তিনি আরও বলেছেন, তাঁর সর্বাধিক সময় ৩৭ ঘণ্টা।সেনার ক্যামেরা চালু রেখে খেতাম আর প্রয়োজন পড়লে শৌচাগার যেতাম। এই পেশাকে দত্তক নেওয়ার পরে কিছু শারীরিক অসুবিধা তাঁকে গ্রাস করেছে, জানিয়েছেন অ্যালেক্স। তিনি বলেন, "যখন পিঠে বা কোমরে প্রচণ্ড ব্যথা হয়, তখন চেয়ারে বসে খেলা শুরু করে দিই।" সপ্তাহে ৪-৫ দিন জিমেও যেতে হয় তাঁকে, জানিয়েছেন ওই তরুণ।

Advertisement

জালে ধরা পড়ল অতিকায় বিপন্ন হাঙর, ফেরানো হল সমুদ্রেই, দেখুন ভিডিও

এর আগে তাঁর হাইপার অ্যাক্টিভিটি ডিসঅর্ডার হতো। গেম খেলে খেলে, সে সমস্যা দূরে হয়েছে., দাবি করেছেন ওই তরুণ। "আগে আমি প্রায় মাথা গরম করে ফেলতাম, বচসায় জড়িয়ে পড়তাম। নিজের প্রতি কোনও নিয়ন্ত্রণ থাকতো না। অকারণে মাথা গরম করে ফেলতাম। গেম নজর দেওয়ার পর থেকে ধীরে ধীরে তা কমতে শুরু করেছে।" এদিন এমনটাই বলেন অ্যালেক্স।

Advertisement

তাঁর আরও দাবি, "আগে আমাকে ওষুধের অপর থাকতে হতো। কিন্তু গেমে মনোসংযোগ সেই নির্ভরতা দূর করিয়েছে। এমনকি এখন আমি সেভাবে বাইরেও যাই না। অত্যন্ত দূষিত শহর ফিলাডেলফিয়া। তাই ঘরে থেকে আমি ভুল বন্ধু নির্বাচন থেকে দূরে থাকি।"

Advertisement