This Article is From Feb 20, 2020

অযোধ্যায় রাম মন্দিরের ট্রাস্টের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় মোদি ঘনিষ্ঠ!

Ayodhya Temple Trust: মন্দিরের ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক হচ্ছেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সহ-সভাপতি চম্পক রায়

নৃপেন্দ্র মিশ্রকে রাম মন্দির নির্মাণ কমিটির সভাপতি হিসাবে মনোনীত করা হয়েছে (ফাইল চিত্র)

হাইলাইটস

  • অযোধ্যায় রাম মন্দির ট্রাস্টের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় নৃপেন্দ্র মিশ্র
  • মোদি ঘনিষ্ঠের ট্রাস্টে থাকা নিয়ে শুরু বিতর্ক
  • রাম মন্দিরের সভাপতি করা হয়েছে মহন্ত নৃত্যগোপাল দাসকে
নয়া দিল্লি:

এবার অযোধ্যায় রাম মন্দির (Ram Mandir) নির্মাণের লক্ষ্যে গঠিত ট্রাস্ট নিয়ে শুরু হল নয়া বিতর্ক। কেননা মন্দির নির্মাণের দায়িত্ব এমন একজনকে দেওয়া হল যার বিরুদ্ধে বাবরি মসজিদ ধ্বংসের মতো অভিযোগ রয়েছে। রাম মন্দির ট্রাস্টের প্রধান করা হল বিশ্ব হিন্দু পরিষদের রাম জন্মভূমি ন্যাসের প্রধান তথা বাবরি মসজিদ ধ্বংস মামলার অন্যতম অভিযুক্ত নৃত্য গোপাল দাসকে। পাশাপাশি রাম মন্দির ট্রাস্টের (Ayodhya Temple Trust) সাধারণ সম্পাদক হচ্ছেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সহ-সভাপতি চম্পক রায়। সবচেয়ে বড় কথা রাম মন্দির (Ram Temple) নির্মাণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় দেখা যাবে নৃপেন্দ্র মিশ্রকে (Nripendra Mishra), যিনি মোদির প্রাক্তন সহযোগী ছিলেন। নির্মাণ কমিটির সভাপতি করা হল তাঁকে। বুধবার সন্ধ্যায় একটি বৈঠকে ট্রাস্টের দায়িত্বে কারা থাকবেন তার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়।

সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুসরণ করে ৫ ফেব্রুয়ারি সংসদে দাঁড়িয়ে ১৫ সদস্যের রাম মন্দির ট্রাস্ট গঠনের ঘোষণা করেন। সেই সময় তিনি ট্রাস্টের ৯ জন সদস্যের নাম উল্লেখ করলেও বাকি পদগুলি শূন্য ছিল।

বুধবার এই ট্রাস্টের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়, রাম মন্দিরের নির্মাণ কবে থেকে শুরু হবে তা নিয়ে আলোচনা হয় ওই বৈঠকে।

রামমন্দির ট্রাস্টের সভাপতি নির্বাচিত হলেন মহন্ত নৃত্যগোপাল দাস

রাম জন্মভূমি ট্রাস্টের বিশ্ব প্রসন্ন তীর্থ স্বামী NDTV-কে জানিয়েছেন মন্দির নির্মাণ কমিটি আগামী মাসে নির্মাণ শুরুর দিনটি স্থির করতে ফের আলোচনায় বসবেন।

এদিকে হনুমানগড়ির মহান্ত ধরমদাস রাম মন্দির ট্রাস্টের তীব্র সমালোচনা করেছেন। "সুপ্রিম কোর্টের আদেশকে উপেক্ষা করে মন্দির নির্মাণের বিষয়টি সম্বন্ধে ভাল করে জানে এমন দক্ষ লোকের পরিবর্তে ৮০-৯০ বছরের প্রবীণদের বাছাই করা হয়েছে"।

অযোধ্যায় রামমন্দির ভবন থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে মসজিদের জমি

৯ নভেম্বর, অযোধ্যা মামলার রায় দেন তৎকালীন প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের বেঞ্চ, সেই রায়ে অযোধ্যার বিতর্কিত ২.৭৭ একর জমির সবটাই রামলাল্লাকে (শিশু ভগবান রাম) দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। পাশাপাশি মসজিদ নির্মাণের জন্য অযোধ্যায় “উপযুক্ত, ভাল জাগায়” সুন্নি ওয়াকফ বোর্ডকে ৫ একর জমি দেওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে নির্দেশ দেয় শীর্ষ আদালত।

.