हिंदी में पढ़ें Read in English
This Article is From Dec 09, 2019

বিয়ে করতে আসতে দেরী লেটলতিফ বরের! অন্য পাত্র ডেকে বিয়ে করে নিলেন কনে!

অক্টোবর মাসে একটি গণবিবাহ অনুষ্ঠানে এই দম্পতি বিয়ে করেন। কথা ছিল ৪ ডিসেম্বর যথাযথ অনুষ্ঠান করে তারা আবার সামাজিক বিয়ে করবেন। বরের বাড়ি ধামপুর শহরে।

Advertisement
অফবিট Edited by

বরযাত্রীদের সঙ্গে করে কনের বাড়িতে বরের বিয়ে করতে আসার কথা ছিল দুপুর ২ টো নাগাদ।

বিয়ে করতে আসার কথা দুপুর বেলা, সারা দিন গড়িয়ে গেলেও পাত্তাই নেই বর বাবাজির! বিতশ্রদ্ধ হয়ে অন্য পাত্রকেই বিয়ে করে ফেললেন পাত্রী! টাইমস অফ ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত সপ্তাহে উত্তরপ্রদেশের বিজনোরের নাঙ্গলজট ​​গ্রামে এই ঘটনাটি ঘটেছে। বিয়েতে দেরি করে আসায় বরের সঙ্গে বিয়ে করতে অস্বীকার করেন কনে এবং তার পরিবর্তে শনিবার স্থানীয় এক ব্যক্তির সঙ্গেই বিয়ে করে নেন তিনি। স্থানীয় সূত্রের খবর, অক্টোবর মাসে একটি গণবিবাহ অনুষ্ঠানে এই দম্পতি বিয়ে করেন। কথা ছিল ৪ ডিসেম্বর যথাযথ অনুষ্ঠান করে তারা আবার সামাজিক বিয়ে করবেন। বরের বাড়ি ধামপুর শহরে। সেখান থেকে বরযাত্রীদের সঙ্গে করে কনের বাড়িতে বরের বিয়ে করতে আসার কথা ছিল দুপুর ২ টো নাগাদ।

আরও পড়ুনঃ লেহেঙ্গা পরে মাথায়, হাতে, গলায়, কানে টমেটো ঝুলিয়ে বসে রয়েছেন পাত্রী! কিন্তু কেন?

দুপুর গড়িয়ে বিকেল, বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা। সন্ধ্যা গড়িয়ে যখন রাত গভীর তখন বরযাত্রী নিয়ে বিয়ে করতে হাজির পাত্র! একে তো এই পরিমাণে দেরি, তার উপরে আবার যৌতুকের বিষয়টি নিয়েও দুই পরিবারের মধ্যে ক্রমবর্ধমান মতপার্থক্য চলতে থাকে। ফলত কনে এবং তার আত্মীয়রা স্বাভাবিকভাবেই বিরক্ত হয়ে পড়েছিলেন।

Advertisement

অভিযোগ, কনের পরিবার বর এবং বরের পরিবারকে তালা বন্ধ করে রেখে দিয়েছিল। এখানেই শেষ নয়, তাদের মূল্যবান জিনিসপত্রও ছিনিয়ে নিয়েছিল এবং যে সময়ে আসার কথা তার থেকে বেশ কয়েক ঘন্টা পরে পৌঁছনোর জন্য বরযাত্রীদের কপালে চড় থাপ্পড়ও জোটে। আজ তক সূত্রের খবর, পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে যায় যে বরযাত্রীদের উদ্ধার করতে পুলিশকে হস্তক্ষেপ করতে হয়েছিল।

আরও পড়ুনঃ মালা বদলের সময় বরের উদ্দাম নাগিন ডান্স! কলেজছুট পাত্রের সঙ্গে বিয়ে ভেস্তে দিলেন কনে

Advertisement

টাইমস অফ ইন্ডিয়াকে হালদৌর স্টেশন হাউস অফিসার কান্তা প্রসাদ বলেন, “দুই পরিবারই পুলিশে যোগাযোগ করেছে। তারা একটি মধ্যস্থতায় পৌঁছেছে। তবে কনে বরের সঙ্গে যেতে চায়নি। দুই পক্ষ থেকেই কোনও লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়নি।”

শনিবার দু'জনই বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটায়। বর নিজের আত্মীয়দের সঙ্গে বাড়ি ফিরে যায় আর পাত্রী গ্রামের প্রবীণদের উপস্থিতিতে অন্য এক ব্যক্তির সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।

Advertisement

Advertisement