১৯৮৪ সালে বিজেপিতে যোগ দেন বসুন্ধরা রাজে।
জয়পুর: তাঁর অতি সুপ্রসিদ্ধ বংশপরম্পরা সত্ত্বেও রাজনীতির ময়দান কোনওদিনই বসুন্ধরা রাজের জন্য মসৃণ নয়। সমস্ত বাধা থাকা সত্ত্বেও যিনি রাজস্থানে পুনঃনির্বাচন চাইছেন। ১৯৯৩ সালের পর থেকে রাজস্থানে আর কোনও শাসক দল পরপর দু'বার ক্ষমতায় আসেনি। ৬৫ বছরের বসুন্ধরা রাজের কাছে এই নির্বাচনের বৈতরণী পেরোনো তাই কঠিনতম চ্যালেঞ্জ।
বিজয় মালিয়াকে তুলে দেওয়া হবে ভারতের হাতে, রায় দিল লন্ডন আদালত
২০০৮ সালে কংগ্রেসের কাছে হেরে যাওয়ার পর এই নির্বাচন বসুন্ধরা রাজের কাছে দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ হতে চলেছে। কয়েক মাসের মধ্যেই লোকসভা নির্বাচন। এই সময় তাঁর মতো হেভিওয়েট প্রার্থী হেরে যাওয়া মানে তা সবদিক দিয়েই চাপে ফেলে দেবে বিজেপিকে।
বৃদ্ধা মা'কে ঘরে আটকে না খেতে দিয়ে মেরে ফেলল ছেলে
১৯৮৪ সালে বিজেপিতে যোগ দেন বসুন্ধরা রাজে। ২০০৩ সালে প্রথমবার মুখ্যমন্ত্রী হন তিনি। ২০১৩ সালে ৬০ বছর বয়সে প্রথমবারের থেকেও বেশি ভোটে জিতে মুখ্যমন্ত্রী পদে বসেন। কাল তাঁর ভাগ্যে কী রয়েছে, তা দেখার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে আছে সোনার কেল্লার রাজ্য।