हिंदी में पढ़ें
This Article is From Nov 13, 2019

আশ্চর্য! পরীক্ষার চাপ থেকে মুক্তি দিতে পড়ুয়াদের জ্যান্ত কবরচাপা দিচ্ছে এই বিশ্ববিদ্যালয়

শিক্ষার্থীরা ৩০ মিনিট থেকে শুরু করে ৩ ঘন্টা অব্দি কবর বুক করতে পারছেন অনলাইনে।

Advertisement
অফবিট Written by

কবরে শুয়ে ধ্যান করছেন এক ছাত্রী

নয়াদিল্লি:

নিজের মৃত্যুকে কেই বা অনুভব করেছে? কেই বা আজ অব্দি জানতে পেরেছে মরে গেলে ঠিক কেমন লাগে? কেই বা বুঝেছে মৃত্যুর পরে ঠিক কেমন হয়ে থাকে চারপাশ, আদৌ কি তা বোঝা যায়? যতক্ষণ জীবন রয়েছে, আলো রয়েছে অসীম সেই সময়ের গুরুত্ব। তাই জীবন বাঁচা কালীন জীবনের গুরুত্ব বোঝাতে এবং মৃত্যুর সময় ঠি কী অনুভব হয় তা জীবদ্দশাতেই টের পাওয়াতে এক আজব পদ্ধতির শরণাপন্ন হয়েছে নেদারল্যান্ডের মানুষ। জীবনের গুরুত্ব এবং সময়ের মূল্য বোঝানোর জন্য নেদারল্যান্ডের একটি বিশ্ববিদ্যালয় অদ্ভুত এক পন্থার ব্যবহার করেছে। নেদারল্যান্ডের নিজমেগনে অবস্থিত রেডবাউড বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের কবরের মধ্যে শুইয়ে মেডিটেশন বা ধ্যান করানো হচ্ছে। উদ্দেশ্য, পড়ুয়াদের সময়ের মূল্য বোঝানো এবং পরীক্ষার স্ট্রেস বা মানসিক চাপ দূরে রাখা।

আরও পড়ুনঃ ‘ভূতের পায়ের ছাপ'! গবেষকদের পরীক্ষায় সত্য উদঘাটন

পড়ুয়ারা অবশ্য বলছেন এই খেলা থেকে দুর্দান্ত লাভ পাচ্ছেন তাঁরা। শুধু তাই নয়, টেনশন থেকে মুক্তির পথ খুঁজতে এখন লগ ইন করার জন্য লাইন দিয়েছেন পড়ুয়ারা। অপেক্ষার তালিকা দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে। এখন কবরে ধ্যান করার জন্য আসন বুকিং করতে হচ্ছে পড়ুয়াদের। শিক্ষার্থীরা ৩০ মিনিট থেকে শুরু করে ৩ ঘন্টা অব্দি কবর বুক করতে পারছেন অনলাইনে।

Advertisement

আরও পড়ুনঃ মালা বদলের সময় বরের উদ্দাম নাগিন ডান্স! কলেজছুট পাত্রের সঙ্গে বিয়ে ভেস্তে দিলেন কনে

প্রসঙ্গত, দক্ষিণ কোরিয়ায় খানিক এরকমই এক ব্যবস্থা রয়েছে। মৃত্যু আসলে কেমন, বা মরে যাওয়ার পরে কেমন অনুভূতি হয় তা জ্যান্ত অবস্থাতেই টের পাওয়াতে একটি বিশেষ পদ্ধতি ব্যবহার করা হচ্ছে এই দেশে। দক্ষিণ কোরিয়ায় মানুষজনকে বেঁচে থাকা অবস্থাতেই কবরে ঢোকানো হচ্ছে। এখানকার হিউভোম হিলিং সেন্টার এই পরিষেবা প্রদান করে এবং এর মূল উদ্দেশ্য মৃত্যুর অভিজ্ঞতা অর্জন করানো এবং জীবনের মূল্য বুঝতে পারা।

Advertisement
Advertisement