This Article is From Jan 07, 2020

বনধে পরিবহণ ক্ষতিগ্রস্ত হলে ৬ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিমা: শুভেন্দু অধিকারী

দেশব্যাপী কেন্দ্রীয় শ্রমিক সংগঠনগুলোর ডাকা বনধে কোনও সরকারি বা বেসরকারি পরিবহণ ক্ষতির মুখে পড়লে, সেই সংস্থা  ৬ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বীমার আওতাভুক্ত হবে।

বনধে পরিবহণ ক্ষতিগ্রস্ত হলে ৬ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিমা: শুভেন্দু অধিকারী

দেশব্যাপী সাধারণ বনধ। (প্রতীকী চিত্র)

হাইলাইটস

  • বনধে ভাঙচুর হলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এফআইআর।
  • বাস ও ট্যাক্সি সংগঠন তাদের পরিবহণ পথে নামাবে মন্ত্রী
  • সরকারি জন-বিরোধী নীতির প্রতিবাদে বুধবার এই বনধ।
কলকাতা:

বুধবার দেশব্যাপী কেন্দ্রীয় শ্রমিক সংগঠনগুলোর ডাকে বনধ অনুষ্ঠিত হবে। সেই বনধে কোনও সরকারি বা বেসরকারি পরিবহণ ক্ষতির মুখে পড়লে, সেই সংস্থা  ৬ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বীমার আওতাভুক্ত হবে। মঙ্গলবার একথা জানান পরিবহণমন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী। বনধ উদ্যোক্তাদের সতর্ক করে তিনি বলেছেন, এই ধরণের হিংসার (সম্পত্তি ভাঙচুর) ঘটনায় ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এফআইআর দায়েরের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, "বেসরকারি বাস সংগঠন, ট্যাক্সি ও অ্যাপ ক্যাবের সংস্থাগুলো অন্যদিনের মতোই পরিষেবা দিতে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। পরিবহণ দফতরের আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকের পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।"

শ্রমিক সংগঠনের ২৪ ঘন্টার ধর্মঘটে হুঁশিয়ারি সরকারের: ১০টি তথ্য

বনধের দিন অতিরিক্ত সরকারি বাস পথে নামবে। মঙ্গলবার এই দাবি করে পরিবহণমন্ত্রী বলেন, 'ডব্লিউবিটিসি, বুধবার প্রায় ১২০০ বাস রাস্তায় নামাবে। যেখানে প্রতিদিন সরকারি ওই সংস্থা ৯০০ বাস রাস্তায় নামায়। পাশাপাশি এসবিএসটিসি ৮২৬টি বাস রাস্তায় নামাবে, যেখানে প্রতিদন সরকারি এই সংস্থা প্রায় ৭০০ বাস রাস্তায় নামায়।' উত্তরবঙ্গ পরিবহণ সংস্থা ৬৫৫টি বাস বুধবার পথে নামাবে। প্রতিদিন এই সংস্থার প্রায় ৬০৫টি বাস পথে নামে, এদিন বলেছেন পরিবহণমন্ত্রী। 

‘‘আমি আপন‌াদের পাহারাদার, আপনাদের দিন ও রাত পাহারা দেব'': মুখ্যমন্ত্রী

কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের জনবিরোধী নীতির প্রতিবাদে বুধবার, ৮ জানুয়ারি দেশব্যাপী এই বনধের ডাক দিয়েছে কেন্দ্রীয় শ্রমিক সংগঠনের একটি মঞ্চ। সেই মঞ্চের তরফে দাবি করা হয়েছে, প্রায় ২৫ কোটি মানুষ বুধবারের বনধে অংশ নেবেন। সিআইটিইউ, এআইটিইউসি-সহ এই মঞ্চের অন্য সদস্যরা-- আইএনটিইউসি এআইইউটিইউসি, এইচএমএস।

আজকের গুরুত্বপূর্ণ খবরগুলি দেখতে ক্লিক করুন: 

পাশাপাশি অসংগঠিত ক্ষেত্রের (আইটি) বিভিন্ন সংগঠন এই বনধের সমর্থনে এগিয়ে এসেছে। 
এমনকী, দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়েরর ছাত্র সংগঠন বলেছে, শিক্ষায় বাণিজ্যিকীকরণ আর পরীক্ষার ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে তারা এই বনধে অংশ নেবে। এদিকে শ্রমিক সংগঠনগুলো জেএনইউ হামলার নিন্দা করে ওই ঘটনায় আহত পড়ুয়া ও অধ্যাপকদের পাশে থাকার বার্তা পাঠিয়েছে। 



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
.