This Article is From Oct 23, 2018

বাজি ফাটানো নিয়ে সুপ্রিম সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাল দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ

সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে কম দূষণ  ছড়ায় এমন বাজি বিক্রি করা যাবে। ফাটানোও যাবে। এই  রায়কে স্বাগত জানাল পশ্চিমবঙ্গ দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ।

বাজি ফাটানো নিয়ে সুপ্রিম সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাল দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ

দিপাবলীতে সন্ধ্যা  8 টা থেকে রাত 10 টা পর্যন্ত বাজি ফাটানো যাবে। ছবি সৌজন্য: ANI

হাইলাইটস

  • সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে কম দূষণ ছড়ায় এমন বাজি বিক্রি করা যাবে
  • আদালত জানায় শুধু কম দূষণ ছড়ায় এমন বাজি বিক্রি করা যাবে
  • এই রায়কে স্বাগত জানাল পশ্চিমবঙ্গ দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ

সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে কম দূষণ  ছড়ায় এমন বাজি বিক্রি করা যাবে। ফাটানোও যাবে। এই  রায়কে স্বাগত জানাল পশ্চিমবঙ্গ দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ। পর্ষদের চেয়ারম্যান কল্যাণ রুদ্র জানিয়েছেন, ‘দীপাবলির দিন বাজি ফাটানোর উপর নিয়ন্ত্রণ আনার প্রক্রিয়া শুরু  হয়েছে 1995  সাল থেকে। এবার  সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পর সেই প্রক্রিয়া আরও তরান্বিত হল।' তিনি জানান এ রাজ্যে ইতিমধ্যেই এমন ব্যবস্থা হয়েছে  যার  সাহায্যে 90  ডেসিবেলের চেয়ে  বেশি মাত্রা যুক্ত কোনও বাজি তৈরি  বা বিক্রি না  করা  যায়। তাছাড়া লক্ষ্মী পুজো মিটে গেলেই আমরা পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনায় বসব। কালী পুজোর সময় দূষণ কমাতে  কী  করা  যাবে তা ঠিক  করতেই হবে বৈঠক।         

আজ সকালেই বাজি  বিক্রিতে সম্মতি দেয়  সুপ্রিম কোর্ট। নির্দিষ্ট সময়ের জন্য কম দূষণ ছড়ায় এমন বাজি বিক্রির অনুমতি দিল আদালত। আর তাই  দিপাবলীতে সন্ধ্যা  8 টা থেকে রাত 10 টা পর্যন্ত বাজি ফাটানো যাবে। বড়দিনের ক্ষেত্রে  সময়টা দুপুর 1:55 টা থেকে  রাত 12:30টা। আদালত জানায়  শুধু কম দূষণ ছড়ায় এমন বাজি বিক্রি করা যাবে। দূষণ রুখতে বাজি বিক্রি বন্ধ করার দাবিকে সামনে রেখে সুপ্রিম  কোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়েছিল। সেটি খারিজ করে আদালত। উৎসবের মরসুমে বাজির চাহিদা মাথায় রেখেই এমন সিদ্ধান্ত হয়েছে। বিচারপতিদের মন্তব্য  তাঁরা ভারসাম্য বজায় রাখার চেষ্টা করছেন। তবে একই সঙ্গে এটাও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে অনলাইনে বাজি  বিক্রি করা চলবে না। নির্দেশ না মেনে সেই কাজ করলে তা আদালত অবমাননার সামিল বলে গণ্য হবে। বিচারপতি এ কে সিক্রি এবং অশোক ভূষণের ডিভিশন বেঞ্চ এই রায় দিয়েছে।

অনলাইনে বাজি বিক্রির অনুমতি না দেওয়ার সুপ্রিম সিদ্ধান্তের প্রশংসা করেছেন কল্যাণ রুদ্র।           

.