தமிழில் படிக்க Read in English
This Article is From Dec 06, 2019

‘‘আমরা অপরাধী নই’’: ফারুক আবদুল্লার চিঠি শেয়ার করলেন শশী থারুর

শশী থারুর ওই চিঠি টুইট করার পাশাপাশি লেখেন, ‘‘বন্দি ফারুক সাহেবের চিঠি। সংসদের সদস্যকে অধিবেশনে আসার অনুমতি দেওয়া উচিত দেওয়া উচিত।’’

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by

Jammu and Kashmir: চিঠিতে ফারুক আবদুল্লা তাঁকে সংসদের শীতকালীন অধিবেশনে উপস্থিত না থাকতে দেওয়ার ব্যাপারে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।

নয়াদিল্লি:

কংগ্রেস সাংসদ শশী থারুর (Shashi Tharoor) জম্মু ও কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ফারুক আবদুল্লার (Farooq Abdullah) একটি চিঠি শেয়ার করেছেন টুইটারে। সেই চিঠিতে ফারুক আবদুল্লা কেন্দ্রকে কাঠগড়ায় তুলে তাঁকে সংসদের শীতকালীন অধিবেশনে উপস্থিত না থাকতে দেওয়ার ব্যাপারে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। ফারুক আবদুল্লা ও অন্য প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতি, যাঁর পিপলস ডেমোক্র্যাটিক পার্টি বিজেপির সঙ্গে জোটে রয়েছে, সেই দলের শতাধিক রাজনৈতিক নেতারা আটক রয়েছে দুই নতুন কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের একটিতে। অন্য কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হল লাদাখ। আবদুল্লা তাঁর চিঠিতে লেখেন, ‘‘আপনার চিঠির জন্য ধন্যবাদ, যেটা আপনি আমাকে ২১ অক্টোবর ২০১৯-এ পাঠিয়েছিলেন। আমাকে আজ এই চিঠি আমার ম্যাজিস্ট্রেট দিয়েছেন যিনি আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন সাব-জেলে। এটা দুর্ভাগ্যজনক যে ওঁরা আমাকে সময়ে এই চিঠিটি দেননি। আমি নিশ্চিত এটা সংসদের একজন বর্ষীয়ান সদস্য এবং এক রাজনৈতিক নেতার সঙ্গে সঠিক আচরণ নয়। আমরা অপরাধী নই।''

নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলে কড়া নিয়ম অনাবাসী ভারতীয়দের জন্য

প্রসঙ্গত, কেন্দ্র এখনও এই অঞ্চলের রাজনৈতিক নেতাদের উপরে নিষেধাজ্ঞা জারি করে রেখেছে। বিরোধী কংগ্রেস সংসদে জম্মু ও কাশ্মীরের নেতাদের দীর্ঘদি‌ন ধরে আটক থাকার বিষয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছেন। তাদের অভিযোগ, কেন্দ্র ফারুক আবদুল্লাকে ছাড়তে চাইছে না তাঁর মুখ বন্ধ রাখার জন্য।

এদিন শশী থারুর ওই চিঠি টুইট করার পাশাপাশি লেখেন, ‘‘বন্দি ফারুক সাহেবের চিঠি। সংসদের সদস্যকে অধিবেশনে আসার অনুমতি দেওয়া উচিত দেওয়া উচিত, এটা সাংসদীয় অধিকার। অন্যথায় এই গ্রেফতারিকে বিরোধীদের কণ্ঠস্বর রদ করার প্রয়াস হিসেবে দেখা হতে পারে। সংসদে যোগ দেওয়া গণতন্ত্র ও জনপ্রিয় সার্বভৌমত্বের জন্য আবশ্যক।''

Advertisement

Watch: দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রী তাক লাগালেন রাহুল গান্ধির অনুবাদক হয়ে

ফারুক আবদুল্লাকে জন নিরাপত্তা আইনে আটক করে রাখা হয়েছে। এই আইনে দু'বছর পর্যন্ত কাউকে আটক রাখা যায়।

Advertisement

এই প্রথম কোনও মূলধারার রাজনীতিবিদের উপরে এই নিয়ম বলবৎ করা হল। বিশেষ করে একজন সাংসদ ও তিনবারের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে। সাধারণত জঙ্গিদের গ্রেফতার করার এই নিয়ম প্রয়োগ করা হয় তাদের পাথর ছোঁড়া ব্যক্তিদের হাত থেকে বাঁচাতে।

Advertisement