This Article is From Jul 24, 2020

গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে লকডাউন সত্ত্বেও করোনা আক্রান্ত ২,৪৩৬ জন, মৃত ৩৪

Coronavirus: রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের দেওয়া সাম্প্রতিক পরিসংখ্যান বলছে, দৈনিক হারে সবচেয়ে বেশি করোনা আক্রান্তের সন্ধান মিলছে শহর কলকাতায়

গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে লকডাউন সত্ত্বেও করোনা আক্রান্ত ২,৪৩৬ জন, মৃত ৩৪

Bengal Coronavirus: পশ্চিমবঙ্গে প্রতিদিনই করোনা-আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি চিন্তা বাড়াচ্ছে প্রশাসনের (ফাইল চিত্র)

হাইলাইটস

  • করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা দ্রুতহারে বাড়ছে পশ্চিমবঙ্গে
  • সংক্রমণের গতি কমাতে প্রতি সপ্তাহে দু'দিন করে সম্পূর্ণ লকডাউন
  • আগামী শনিবার ফের লকডাউন বাংলায়
কলকাতা:

পশ্চিমবঙ্গে (West Bengal) করোনা সংক্রমণের (Coronavirus) প্রাদুর্ভাব কমাতে রাজ্য সরকার এবার সপ্তাহে দু'দিন করে সম্পূর্ণ লকডাউনের পথে হাঁটছে, বৃহস্পতিবারই ছিল সেই লকডাউনের প্রথম দিন। চলতি সপ্তাহে ফের লকডাউন হবে আগামী শনিবার। তবে এই পরীক্ষামূলক লকডাউন পদ্ধতির প্রথম দিনে কিন্তু করোনা সংক্রমণের চিত্রে (Bengal Coronavirus) কোনও উন্নতির লক্ষণ দেখা গেল না। বরং গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্য জুড়ে নতুন করে ২,৪৩৬ জন করোনা আক্রান্ত হয়েছে, এর মধ্যে শুধু কলকাতাতেই আক্রান্তের সংখ্যা ৭৯৫। বৃহস্পতিবার সারাদিনে ৩৪ জন করোনা রোগীর মৃত্যু (Bengal Coronavirus Deaths) হয়েছে, এর মধ্যে কলকাতাতে মৃত্যু হয়েছে ১৯ জনের। এসব দেখে শুনে অনেকেই বলছেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার কোভিড-১৯ এর সংক্রমণের হারকে কমাতে নতুন করে সাপ্তাহিক এই লকডাউনের পরিকল্পনা করলেও, অন্তত প্রথম দিনের লকডাউনে তার প্রভাবে আক্রান্তের সংখ্যা কমার কোনওরকম লক্ষণ চোখে পড়েনি।

তৃণমূলের নয়া কমিটি, রাজ্য কমিটিতে ছত্রধর মাহাতো

রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের দেওয়া সাম্প্রতিক পরিসংখ্যান বলছে, দৈনিক হারে সবচেয়ে বেশি করোনা আক্রান্তের সন্ধান মিলছে শহর কলকাতায়। তবে পিছিয়ে নেই উত্তর ২৪ পরগনাও। গত ২৪ ঘণ্টায় ওই জেলায় ৫৪৫ জন করোনা রোগীর সন্ধান মিলেছে। এদিকে হাওড়াতে নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছে ৩০৩ জন। ফলে রাজ্যের মানুষের মধ্যে উদ্বেগ ক্রমশই বাড়ছে।

রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা উদ্বেগজনক! আমার সঙ্গে বৈঠক করুন মুখ্যমন্ত্রী: রাজ্যপাল

সংক্রমণের যেভাবে ছড়াচ্ছে তাতে প্রতিদিনই বড় সংখ্যক মানুষ করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছেন। সংক্রমণের পরিস্থিতি বিবেচনা করে রাজ্যে করোনা চিকিৎসায় সরকারি হাসপাতালগুলোতে বেডের সংখ্যা আরও বাড়ানো হয়েছে। ফলে এখন হাসপাতালগুলোতে ১১,১৭৯টি করোনা বেডের মধ্যে ৭০৭০ টি বেড ফাঁকা রয়েছে। বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে বেডের সংখ্যা ১,৮৮২টি, যার মধ্যে ২২২ টি বেড খালি রয়েছে। তবে ৩৮ টি বেসরকারি হাসপাতালের মধ্যে ২১ টিতে কোনও বেড খালি নেই। রাজ্য সরকারের তরফে আগামী ৩১ অগাস্টের মধ্যে ১৫,০০০ নতুন বেডের ব্যবস্থা করবে বলে জানানো হয়েছে।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
.