This Article is From Dec 06, 2019

কলকাতা হাইকোর্টে ২০১৬ সাল থেকে এখনও বিচারাধীন কামদুনি গণধর্ষণ ও হত্যা মামলা

Kamduni Gang Rape: ২০১৩ সালে ২১ বছরের ওই তরুণীকে  গণধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় গোটা রাজ্যে সাড়া পড়ে যায়, প্রতিবাদ বিক্ষোভে উত্তাল হয় বাংলাও

কলকাতা হাইকোর্টে ২০১৬ সাল থেকে এখনও বিচারাধীন কামদুনি গণধর্ষণ ও হত্যা মামলা

Kamduni: বিএ দ্বিতীয় বর্ষের এক ছাত্রীকে একটি খামারে টেনে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণ করার অভিযোগ ওঠে (প্রতীকী ছবি)

হাইলাইটস

  • কলকাতা হাইকোর্টে ২০১৬ সাল থেকে এখনও বিচারাধীন কামদুনি মামলা
  • ২০১৩ সালে এক তরুণীকে গণধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় গোটা রাজ্যে সাড়া পড়ে যায়
  • নিম্ন আদালত ৩ জনকে মৃত্যুদণ্ড ও বাকিদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দেয়
কলকাতা:

তেলেঙ্গানা ধর্ষণকাণ্ডে অভিযুক্তদের এনকাউন্টারের ঘটনায় দেশ যখন তোলপাড় হচ্ছে তখনই এ রাজ্যের (West Bengal) মানুষের হয়তো মনে পড়ে যাচ্ছে কামদুনি গণধর্ষণ ও হত্যার (Kamduni Gang Rape) ঘটনা। যা ঘটনার এতো বছর পরেও আদালতে বিচারাধীন, তাই এখনও দিব্যি বেঁচে বর্তে আছে অভিযুক্তরা। পশ্চিমবঙ্গের কামদুনিতে (Kamduni) এক কলেজ ছাত্রীকে গণধর্ষণ ও হত্যার দায়ে নিম্ন আদালত অভিযুক্তদের দোষী সাব্যস্ত করে ৩ জনকে মৃত্যুদণ্ড এবং আরও ৩ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দেয়। কিন্তু নিম্ন আদালতের সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় অভিযুক্তদের পরিবার। তারপর সেই ২০১৬ সাল থেকে কলকাতা হাইকোর্টে এখনও বিচারাধীন অবস্থায় রয়েছে এই মামলা। অথচ ২০১৩ সালে ২১ বছরের ওই তরুণীকে  গণধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় গোটা রাজ্যে সাড়া পড়ে যায়, প্রতিবাদ বিক্ষোভে উত্তাল হয় বাংলাও। 

খেলনা কিনে দেওয়ার নাম করে ৯ মাসের শিশুকে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করলেন কাকা!

এই মামলার সঙ্গে যুক্ত এক আইনজীবী বলেন, নিম্ন আদালত অভিযুক্তদের দোষী সাব্যস্ত করার পরে ২০১৬ সালে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় অভিযুক্তরা। অথচ ওই মামলাটিকে বিরল থেকে বিরলতম আখ্যা দিয়ে নগর দায়রা আদালতের বিচারক সঞ্চিতা সরকার গণধর্ষণ ও হত্যার দায়ে দোষী সাব্যস্ত করে সইফুল আলী, আনসার আলী ও আমিনুল আলীকে মৃত্যুদণ্ডের সাজা শোনান। পাশাপাশি গণধর্ষণ, ফৌজদারি ষড়যন্ত্র এবং প্রমাণ গায়েবের চেষ্টার অভিযোগে  ইমানুল ইসলাম, আমিনুল ইসলাম ও ভোলা নস্করকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয় আদালত।

“এমন এনকাউন্টার আইনি করে দেওয়া উচিৎ” : বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়

ধর্ষণ-বিরোধী আইনের আওতায় রাজ্যে ওই মামলাতেই প্রথম দোষী সাব্যস্ত করা হয়। কামদুনির নির্জন রাস্তা দিয়ে বাড়ি ফেরার সময় বিএ দ্বিতীয় বর্ষের ওই ছাত্রীকে একটি খামারে টেনে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণ করার অভিযোগ ওঠে।
কলকাতা থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বারাসত অঞ্চলে ঘটে ওই ঘটনা। ওই ছাত্রীকে গণধর্ষণ করে খুন করা হয় এবং পরদিন সকালে ওই খামারে তাঁর বিকৃত মৃতদেহ মেলে।

দেখে নিন দিনের নানা খবর:

.