Read in English
This Article is From Feb 19, 2019

বীরভূমের অপহরণ কান্ডে বিজেপি নেতার গ্রেফতারি নিয়ে প্রশ্ন তুললেন দিলীপ

বীরভূমের বিজেপি নেতার মেয়েকে বন্দুক দেখিয়ে অপহরণের অভিযোগ ওঠে।  দু'দিনের পরেও তাঁর কোনও খোঁজ না পাওয়ায় এলাকা রণক্ষেত্রের চেহারা নেয়।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া

এই  ঘটনা নিয়ে প্রশ্ন  তুললেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ।

Highlights

  • বীরভূমের অপহরণ কান্ডে বিজেপি নেতার গ্রেফতারি নিয়ে প্রশ্ন তুললেন দিলীপ
  • বীরভূমের বিজেপি নেতার মেয়েকে বন্দুক দেখিয়ে অপহরণের অভিযোগ ওঠে
  • দু'দিনের পরেও তাঁর কোনও খোঁজ না পাওয়ায় এলাকা রণক্ষেত্রের চেহারা নেয়
কলকাতা:

বীরভূমের বিজেপি নেতার মেয়েকে বন্দুক দেখিয়ে অপহরণের অভিযোগ ওঠে।  দু'দিনের পরেও তাঁর কোনও খোঁজ না পাওয়ায় এলাকা রণক্ষেত্রের চেহারা নেয়। আক্রান্ত হন তৃণমূল বিধায়ক মণিরুল ইসলাম। এরপর উত্তর দিনাজপুর থেকে নেতার মেয়েকে উদ্ধার করে পুলিশ। আর এই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে বিজেপি নেতাকেই গ্রেফতার করে পুলিশ। এবার এই  ঘটনা নিয়ে প্রশ্ন  তুললেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তাঁর মনে  হয় ঘটনায়  তৃণমূল জড়িত থাকতে পারে। আর পুলিশকে  কাজে লাগিয়ে  তারাই বিজেপি নেতাকে ফাঁসিয়ে দিয়ে থাকতে পারে বলে  মনে করেন দিলীপ। তাই এই ঘটনায় প্রকৃত তদন্তের দাবি করেছেন তিনি।              

তৃণমূল কাউন্সিলরকে গুলি দুষ্কৃতীদের, আশঙ্কাজনক অবস্থায় বেসরকারি হাসপাতালে             

স্থানীয় বিজেপি নেতা সুপ্রভাত বট্টব্যাল  মাস পাঁচেক আগে তৃণমূল ছেড়ে পদ্ম শিবিরে যোগদান করেন।  তৃণমূলে আসার আগে  জেলা কমিটির সদস্য ছিলেন সুপ্রভাত। লাভপুরের বাড়ি থেকে তাঁর বছর বাইশেরে  মেয়েকে কয়েকজন  তুলে  নিয়ে  যায়  বলে অভিযোগ করেন তিনি। ঘটনা  সম্পর্কে  তাঁর  ছেলে  সুজিত বট্টব্যাল  জানিয়েছে, 5 জন দুষ্কৃতী বাড়িতে আসে। বাড়িতে ঢুকে দুষ্কৃতীরা একটি ঘরে ভাই বোনকে বন্দি করে দেয়।  তারপর বন্দুক দেখিয়ে বছর বাইশের ওই তরুণীকে তুলে নিয়ে যায়।  সুজিত দেখেছেন বাড়ি থেকে বের করে তরুণীকে একটি গাড়িতে তোলা হয়।

Advertisement

ঘটনাটিকে  ঘিরে এলাকায় উত্তেজনার  সৃষ্টি হয়েছে।  স্থানীয়দের দাবি অবিলম্বে তরুণীকে খুঁজে বার করতে হবে।  নিজেদের দাবিকে সামনে রেখে লাভপুর থানা ঘেরাও করেন  স্থানীয়রা। আক্রান্ত হন বিধায়ক। তাঁর গাড়ি ভাঙচুর করে উন্মত্ত জনতা।  পথ অবরোধও  করেন  তাঁরা।  বীরভূমের একাধিক জায়গায় শাসক দলের সঙ্গে সরাসরি সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে বিজেপি।  বিজেপির দাবি জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল প্রশাসনকে কাজে লাগিয়ে তাদের বাধা দিচ্ছেন।  একাধিকবার বিতর্কিত মন্তব্য করে সংবাদ শিরোনামে এসেছেন  অনুব্রত। সেই ঘটনায় গ্রেফতার হন বিজেপি নেতা। এবার সেই গ্রেফতারি নিয়েই প্রশ্ন তুলল রাজ্য বিজেপি।              



 

Advertisement
Advertisement