This Article is From Jun 29, 2020

বিজেপি-তৃণমূল সংঘর্ষে রণক্ষেত্র খেজুরি, গুলিবিদ্ধ কাঁথির বিজেপি সম্পাদক

West Bengal: বিজেপি কর্মীদের অভিযোগ, তৃণমূল কর্মী-সমর্থকরা পুলিশের সামনেই তাঁদের লক্ষ্য করে গুলি, বোমা ছোঁড়ে, পাশাপাশি বাড়ি ভাঙচুরও করা হয়

Advertisement
সিটিস Written by

Khejuri: পূর্ব মেদিনীপুরের খেজুরিতে তৃণমূল-বিজেপি সংঘর্ষে উত্তপ্ত এলাকা (ফাইল চিত্র)

Highlights

  • খেজুরিতে তৃণমূল-বিজেপি সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ বিজেপি নেতা
  • গোটা ঘটনায় পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ
  • ঘটনার তদন্ত দাবি করা হয়েছে রাজ্যে বিজেপির তরফে

ফের শাসক-বিরোধী সংঘর্ষে উত্তপ্ত বাংলার (West Bengal) রাজনীতি। রবিবার তৃণমূল-বিজেপি সংঘর্ষে রণক্ষেত্র হয়ে ওঠে পূর্ব মেদিনীপুরের খেজুরি (Khejuri)। গুলিবিদ্ধ হন কাঁথির বিজেপি সম্পাদক পবিত্র দাস। বর্তমানে তিনি তমলুক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। কয়েকদিন ধরেই পূর্ব মেদিনীপুরের খেজুরির দু'নম্বর ব্লকের নিচকসবা অঞ্চলের গোড়াহাট জলপাই এলাকায় তৃণমূল (TMC) ও বিজেপি (BJP) কর্মী সমর্থকদের মধ্যে ছোটখাটো সংঘর্ষ লেগেই ছিল। রবিবার সেই ঝামেলাই চরম আকার নেয়। বিজেপি কর্মীদের অভিযোগ, তৃণমূল কর্মী-সমর্থকরা পুলিশের সামনেই তাঁদের লক্ষ্য করে গুলি, বোমা ছোঁড়ে। বাড়ি ভাঙচুরও করে। অথচ পুলিশ তা থামাতে কোনও উদ্যোগই নেয়নি।

বাংলা গরিব কল্যাণ রোজগার অভিযানের সুবিধা না পাওয়ায় দায়ী রাজ্য সরকার!

রবিবার এই সংঘর্ষ চলাকালীনই কাঁথি জেলা বিজেপি সম্পাদক পবিত্র দাসের হাতে গুলি লাগে। তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপরেই গোটা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে দেখে সক্রিয় হয় পুলিশ। এত দেরিতে পুলিশি পদক্ষেপ শুরু হওয়ায় ক্ষুব্ধ বিজেপি কর্মীরা পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখান। পাশাপাশি বিজেপি নেতা পবিত্র দাসের গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতারির দাবিতে খেজুরিতে পথ অবরোধও করেন দলীয় কর্মী-সমর্থকরা।

Advertisement

করোনার সঙ্গে যুঝতে খান "আরোগ্য সন্দেশ", মিষ্টিতেই বাড়বে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা

গুলিবিদ্ধ বিজেপি নেতার অভিযোগ, "খেজুরি আসনের তৃণমূল বিধায়ক এবং তৃণমূল ব্লক সভাপতির নির্দেশে কিছু সশস্ত্র গুণ্ডারা এসে গ্রামে হামলা চালায়।"

Advertisement

এই ঘটনা প্রসঙ্গে বিজেপির জাতীয় সম্পাদক রাহুল সিনহা বলেন, "পুলিশ এবং তৃণমূল গুণ্ডাদের মধ্যে পারস্পরিক সমঝোতা রয়েছে, আমি চাই গোটা ঘটনার যথাযথ তদন্ত হোক। অভিযুক্ত তৃণমূল গুণ্ডা এবং পুলিশ কর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি আমি।"

Advertisement