Read in English
This Article is From Dec 16, 2018

রাজ্যের পরিস্থিতি ক্রমশ ৩৫৬ ধারা লাগু করার মতো হয়ে উঠছে, দাবি দিলীপের

রাজ্যের পরিস্থিতি ক্রমশ ৩৫৬ ধারা লাগু করার মতো হয়ে উঠছে। এমনটাই মনে করেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ।

Advertisement
Kolkata

শনিবার রাতে  চিঠি দিয়ে  নিজেদের সিদ্ধান্তের  কথা  জানিয়ে দেয় রাজ্য ।

Highlights

  • রাজ্যের পরিস্থিতি ক্রমশ ৩৫৬ ধারা লাগু করার মতো হয়ে উঠছেঃ দিলীপ
  • বিজেপিকে রথযাত্রার অনুমতি না দেওয়ার কথা জানিয়েছে রাজ্য প্রশাসন
  • এ প্রসঙ্গে সিদ্ধান্ত নিতে রবিবার সকালে বৈঠকে বসেন বিজেপি নেতারা
কলকাতা:

রাজ্যের পরিস্থিতি ক্রমশ ৩৫৬ ধারা লাগু করার মতো হয়ে উঠছে। এমনটাই মনে করেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ। ইতিমধ্যে বিজেপিকে রথযাত্রার অনুমতি না দেওয়ার কথা জানিয়েছে রাজ্য প্রশাসন। এ প্রসঙ্গে সিদ্ধান্ত নিতে রবিবার সকালে বৈঠকে বসেন বিজেপি নেতারা। সেখানেই সিদ্ধান্ত হয়েছে ফের কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হবে বিজেপি। দিলীপ জানিয়ে দেন, কাল কোর্টে যাওয়া হবে। রাজ্যে গণতন্ত্র হত্যা হচ্ছে। রাস্তায় নেমে আন্দোলন চলবে। সরকার উদ্দেশ্য প্রণোদিত ভাবে রথযাত্রা করতে দিচ্ছে না। সরকার বলছে আইনশৃঙ্খলার সমস্যা হতে পারে। এথেকে স্পষ্ট রাজ্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ব্যর্থ। রাজ্যে ৩৫৬ ধারা জারির মতো পরিস্থিতি আস্তে আস্তে তৈরি হচ্ছে।

এর পাশাপাশি বিভিন্ন জেলায় আইন অমান্য কর্মসূচি শুরু করেছে বিজেপি। দলের কেন্দ্রীয় সম্পাদক রাহুল সিনহা জানান, ডিসেম্বরেই রথযাত্রার তিনটি প্রস্তাবিত তারিখ দেওয়া হবে। অন্যদিকে দিলীপ জানান আগে থেকে প্রধানমন্ত্রীর যে কর্মসূচি ঠিক ছিল তাতে কোনও পরিবর্তন হবে না।

 

Advertisement

বিজেপির রথযাত্রায় ‘না' প্রশাসনের, আবার আদালতের দ্বারস্থ হচ্ছে পদ্ম শিবির

এর আগে শনিবার রাতে  চিঠি দিয়ে  নিজেদের সিদ্ধান্তের  কথা  জানিয়ে দেয় রাজ্য । কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে  বৃহস্পতিবার পুলিশ ও প্রশাসনের কর্তাদের সঙ্গে  বৈঠকে  বসে  বিজেপি। দলের তিন প্রতিনিধি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ, কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক কৈলাশ বিজয়বর্গীয় এবং মুকুল রায় বিকেলের দিকে  লালবাজারে যান। সেখানে ছিলেন মুখ্যসচিব মলয় দে, স্বরাষ্ট্র সচিব অত্রি ভট্টাচার্য,রাজ্য পুলিশের ডিজি বীরেন্দ্র। দুপক্ষের মধ্যে  কয়েকটি বিষয় আলোচনা হয়। সূত্রের খবর রাজ্য  প্রশাসনের তরফে বলা  হয় যাত্রার রুটে কিছুটা বদল করতে হবে। বিজেপি নেতারা তাতে রাজি হননি । তাঁরা বলেন, রাজনৈতিক যাত্রা নির্দিষ্ট পথেই হবে। এতেই আপত্তি প্রশাসনের।  চিঠিতে  বলা হয়েছে, বড় আকারে তিনটি  যাত্রা  করলে  রাজ্যে অশান্তি ছড়াতে পারে। তা থেকে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট হওয়ার মতো কোনও ঘটনা ঘটতে  পারে।

Advertisement

 

Advertisement