Read in English
This Article is From Jun 13, 2020

রাজ্যে দুর্নীতি আটকাতে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক চালাতে হবে, মুখ্যমন্ত্রীকে বললেন রাজ্যপাল

West Bengal: ফের বড়সড় দুর্নীতির আশঙ্কা করছেন তিনি, একথা বলেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে শক্ত হাতে হাল ধরার কথা বললেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by

Governor Jagdeep Dhankhar: মানুষের ভালো করার দিকেই সবচেয়ে বেশি নজর রাখতে হবে, বললেন রাজ্যপাল (ফাইল চিত্র)

Highlights

  • ফের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিজের টুইটে ট্যাগ করলেন রাজ্যপাল
  • মুখ্যমন্ত্রী ও রাজ্যের আমলাদের সতর্ক করে দিলেন জগদীপ ধনখড়
  • রাজ্যে বড়সড় দুর্নীতি হতে চলেছে বলেই আশঙ্কা রাজ্যপালের
কলকাতা:

রাজ্য়ের মানুষের স্বার্থে কড়া হাতে রাশ ধরতে হবে, যেভাবেই হোক দুর্নীতি (Corruption) আটকাতে হবে, দুর্নীতির বিরুদ্ধে "সার্জিক্যাল স্ট্রাইক" (Surgical Strike) করতে হবে, এভাবেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (West Bengal Chief Minister Mamata Banerjee) টুইটারে পরামর্শ দিলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। পশ্চিমবঙ্গে বড় ধরণের কিছু দুর্নীতি হতে চলেছে, একথা বলে আগেভাগেই মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee) এবং আমলাদের সতর্ক হতে বললেন তিনি (Governor Jagdeep Dhankhar)। বৃহস্পতিবার টুইটে রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় জানান, সম্প্রতি তাঁর হাতে আসা বেশ কিছু রিপোর্ট থেকেই তিনি রাজ্যে আবারও একটি দুর্নীতির আশঙ্কা করছেন। সেই সূত্রেই তিনি মুখ্যমন্ত্রীকে টুইটারে ট্যাগ করে সতর্ক করে দিয়েছেন।

জোড়া সঙ্কট মোকাবিলায় বাংলার অদম্য ইচ্ছাশক্তিকে কুর্নিশ করে টুইট মুখ্যমন্ত্রীর

"খুবই আশঙ্কাজনক রিপোর্ট পেয়েছি @MamataOfficial'' আশা রাখছি এই সব আবগারি রিপোর্ট সবই অসত্য। আরেকটি কেলেঙ্কারি হওয়ার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে ! জনস্বার্থেই তাই এই দুর্নীতির বিরুদ্ধে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক চালানো আবশ্যিক হয়ে উঠেছে", এভাবেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সতর্ক করেন জগদীপ ধনখড়। 

রাজ্যপাল আরও বলেছেন, "মানুষের সেবার কাজকেই অগ্রাধিকার দেওয়া জরুরি। অসাধু উপায়ে কোনও ধরণের স্বজন-পোষণ করা চলবে না। সব ক্ষেত্রেই স্বচ্ছ্বতা বজায় রেখে চলতে হবে।"

Advertisement

স্কুলের পড়ার বইয়ে ‘কুৎসিত' শব্দের অর্থ বোঝাতে কালো মানুষের ছবি! বরখাস্ত ২ শিক্ষিকা

রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের মতে সম্প্রতি রাজ্য সরকারের তরফ থেকে দেওয়া দরপত্রগুলো শুধুমাত্র পছন্দের ঠিকাদারদের মধ্যেই বিলি করা হচ্ছে। এবিষয়ে বেশ কিছু প্রমাণও তাঁর কাছে আছে বলে দাবি করেন তিনি।

Advertisement
Advertisement