This Article is From Oct 28, 2019

কালীপুজোয় গত বছরের তুলনায় এ বছর বায়ুদূষণের মাত্রা কমেছে কলকাতায়

Air quality হিসাবে সূচক ০ যেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে বাতাসের গুণগত মান "ভালো" এবং সূচক ৫০০-র উপরে চলে গেলে তাকে "গুরুতর জরুরি অবস্থা" বলে ধরা হয়

কালীপুজোয় গত বছরের তুলনায় এ বছর বায়ুদূষণের মাত্রা কমেছে কলকাতায়

Kali Puja: কলকাতাতে বাতাসের অবস্থা গত বছরের তুলনায় এ বছর মাঝারি মানের ছিল

কলকাতা:

রবিবার কালীপুজো উপলক্ষে কলকাতা (Kolkata) ও তার সংলগ্ন অঞ্চলের বায়ুদূষণের মাত্রা গতবছরের থেকে অনেকটাই কম বলে জানা গেছে।  এবারে (Kali Puja) তিলোত্তমার বাতাসে "মাঝারি" মানের দূষণ ছিল বলে জানিয়েছেন আধিকারিকরা। তাঁরা জানিয়েছেন, বালিগঞ্জে বায়ু মানের (air quality) সূচক বা একিউআই ছিল ১৮২, যেখান রাত ১১টার সময় বিধান নগরে বায়ুমানের সূচক ছিল ১১১। যাদবপুর মনিটরিং স্টেশনে সেখানকার বায়ুমানের সূচক ১৪৩ রেকর্ড করা হয়েছিল যেখানে এবং রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় অঞ্চলে এটি ছিল ১৭৩। বায়ুমানের সূচক হিসাবে ০ যেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে বাতাসের গুণগত মান "ভালো", ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকলে তা "সন্তোষজনক", ১০১ থেকে ২০০-র মধ্যে থাকলে তা "মাঝারিমানের", ৩০১ থেকে ৪০০ মধ্যে থাকলে তা "খুবই খারাপ", ৪০১ থেকে ৫০০ মধ্যে থাকলে তা "খুবই গুরুতর" এবং সূচক ৫০০-র উপরে চলে গেলে তাকে "গুরুতর জরুরি অবস্থা" বলে ধরা হয়।

বিশ্বের সর্বাপেক্ষা দূষিত শহর গুরগাঁও, প্রথম ১০-এ ভারতেরই আরও ৬ শহর: সমীক্ষা

রবীন্দ্র সরোবরে বায়ু মানের সূচক বা একিউআই ছিল ১৪৭ এবং ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে এটি ছিল ৯৮, অর্থাৎ যা "সন্তোষজনক"।

বায়ু মানের পরিমাণ মাঝারি হলেই যাঁদের হাঁপানি এবং শ্বাসকষ্টের মতো অন্যান্য সমস্যা রয়েছে তাঁদের শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা সৃষ্টি হয়। এর আগের বছর কালীপূজাতে বায়ুমানের এই সূচকটি ২৫০-এর সীমানা পেরিয়ে গেছিল। তবে, এবার আরও ভাল নজরদারি এবং আরও সচেতনতা কলকাতার বায়ু মানের সূচক বা একিউআইকে "মাঝারি" পর্যায়ে রাখতে সহায়তা করেছে বলে দাবি করেন আধিকারিকরা।

কালীপুজো ও দিওয়ালির পরেই ভয়াবহ দূষণে ছেয়ে গেল কলকাতার বাতাস

রাজ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ বোর্ডের প্রধান কল্যাণ রুদ্র জানিয়েছেন, বায়ুর গুণগতমানের উন্নতি ধরে রাখতে কর্তৃপক্ষ সপ্তাহব্যাপী নজরদারি বজায় রাখবে। তবে পরিবেশবিদ এস এম ঘোষ বলেছেন, রাত ১১ টা নাগাদ যে বায়ুমানের মাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে তা থেকে গোটা জায়গায় আসল ছবিটা ধরা পড়েনি। বেশ কিছু অঞ্চল ছিল যার বায়ুদূষণের মাত্রা রেকর্ড করা সম্ভব হয়নি। এমন বেশ কিছু জায়গা ছিল যেখানে সন্ধের পর অনেক বায়ু দূষণকারী আতসবাজি পোড়ানো হয়েছে।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
.