This Article is From Jan 14, 2020

শিক্ষার মানোন্নয়ন, উপাচার্য কাউন্সিলে সায় রাজ্যের ২০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের

উপাচার্য পরিষদ' নামে এই কাউন্সিলের কাজ হবে শিক্ষা পরিকাঠামোর উন্নয়ন, সুষ্ঠ ভর্তি প্রক্রিয়া ও শূন্যপদ পূরণের পর্যালোচনা করা

শিক্ষার মানোন্নয়ন, উপাচার্য কাউন্সিলে সায় রাজ্যের ২০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের

“২০টি রাজ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যর সই সম্বলিত এই প্রস্তাব নিয়ে আমরা, উচ্চশিক্ষা মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠক করব” বলে জানান উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য

কলকাতা:

পশ্চিমবঙ্গের ২০টি রাজ্য বিশ্ববিদ্যালয় একটা পরিষদ বা কাউন্সিল তৈরি করতে সম্মতি জানিয়েছে। ওই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্যেরা (VC) বসে এই সিদ্ধান্তে এসেছেন। শিক্ষাক্ষেত্রে অভিন্ন উদ্বেগগুলো তুলে ধরতে এই ধরণের কাউন্সিল গঠনের প্রয়োজন। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের (JU) উপাচার্য ড. সুরঞ্জন দাশ এই কাউন্সিলের সভাপতি। মঙ্গলবার সাংবাদিকদের সামনে এমন ঘোষণা করলেন উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের (NBU) উপাচার্য সুবীরেশ ভট্টাচার্য। 'উপাচার্য পরিষদ' নামে এই কাউন্সিলের কাজ হবে শিক্ষা পরিকাঠামোর উন্নয়ন, সুষ্ঠ ভর্তি প্রক্রিয়া ও শূন্যপদ পূরণের পর্যালোচনা করা। ২০টি রাজ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের (State University) উপাচার্যর সই সম্বলিত এই প্রস্তাব নিয়ে আমরা, উচ্চশিক্ষা মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠক করব বলেও জানিয়েছেন ওই উপাচার্য।

"ওই বৈঠকে এক শিক্ষাবর্ষে কী ধরণের সমস্যার সম্মুখীন আমাদের হতে হয়, সেদিকে আলোকপাত করা হবে। পাশাপাশি প্রস্তাবিত এই পরিষদ পরিচালনায় সরকারি সহযোগিতার বিষয়টাও আমরা মন্ত্রীর সামনে তুলে ধরব", সাংবাদিকদের জানান সুবীরেশ ভট্টাচার্য। সোমবারই রাজ্যপালের ডাকা, উপাচার্যদের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন না কোনও রাজ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য। এব্যাপারে জানা গেছে, সরকারের উচ্চশিক্ষা দফতরের নতুন নিয়মে মোতাবেক এই ধরণের বৈঠকে যাওয়ার অনুমতি নেই উপাচার্যদের।

তবে, সরকার কোনওভাবেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর স্বশাসন কাড়ছে না। এদিন দাবি করেছেন ওই উপাচার্য। তাঁর যুক্তি, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিভিন্ন কারণে ইউজিসি'র অনুদান ঢুকতে দেরি হয়। কিন্তু নিয়ম মেনেই সরকারি অনুদান দিয়ে গিয়েছে রাজ্য সরকার।

যাদবপুরের সমাবর্তনে রাজ্যপালের উপস্থিতির বিরোধিতা করে আন্দোলনে নেমেছিলেন সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা। এরপরেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো রাজ্য সরকারের 'অঙ্গুলিহেলনে' চলছে অভিযোগ তুলেছিলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখর। পরিস্থিতি পর্যালোচনায় আচার্য হিসেবে সবকটি রাজ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের বৈঠক ডেকেছিলেন তিনি। কিন্তু সোমবারের বৈঠকে কেউ-ই উপস্থিত ছিলেন না।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
.