This Article is From Jul 01, 2020

সমবায় ব্যাঙ্কগুলোর উপর আরবিআইয়ের খবরদারি প্রত্যাহারের আবেদন মমতার

Mamata Banerjee: এই বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ দাবি করে নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি লিখলেন মুখ্যমন্ত্রী

সমবায় ব্যাঙ্কগুলোর উপর আরবিআইয়ের খবরদারি প্রত্যাহারের আবেদন মমতার

RBI: দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্ক এখন সমবায় ব্যাঙ্কগুলোর মূলধন পর্যাপ্ততা, ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণ এবং ঋণ সংক্রান্ত নীতিগুলির তদারকি করছে

হাইলাইটস

  • ফের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি লিখলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
  • রাজ্যের সমবায় ব্যাঙ্কগুলোর উপর আরবিআইয়ের তদারকি বন্ধের আবেদন
  • মুখ্যমন্ত্রী লেখেন, এতে রাজ্য় সরকারের অধিকারেও হস্তক্ষেপ করা হয়
কলকাতা:

রাজ্যের সমবায় ব্যাঙ্কগুলোর উপর যেভাবে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক (RBI) তদারকি শুরু করেছে তা সমবায় ব্যাঙ্কগুলোর স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করার নামান্তর, তাই এই বিষয়ে আপত্তি জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) চিঠি দিলেন পশ্চিমবঙ্গের (West Bengal) মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্ক এখন সমবায় ব্যাঙ্কগুলোর মূলধন পর্যাপ্ততা, ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণ এবং ঋণ সংক্রান্ত নীতিগুলির তদারকি করছে। অথচ এই দায়িত্ব বা তদারকির ভার সাধারণত থাকে ব্যাঙ্কগুলোর পরিচালনার দায়িত্বে থাকা রাজ্য সরকারের সমবায় সমিতির রেজিস্ট্রারের উপর। এরই বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee)। এর জন্য অর্ডিন্যান্স এনে ব্যাঙ্কিং রেগুলেশন অ্যাক্টের যে ধারাকে সংশোধন করা হয়েছে, তা বাতিলের দাবিতেই এবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি লিখলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রীর পর “বিনামূল্যে রেশন” দেওয়ার মেয়াদ আরও বৃদ্ধির ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর

প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে লেখা ওই চিঠিতে মমতা বলেছেন, রাজ্যের সঙ্গে কোনও আলোচনা না করেই আনা হয়েছে এই অর্ডিন্যান্স। এটা রাজ্যের অধিকারের উপর হস্তক্ষেপ। সমবায় ব্যাঙ্কের একটা অংশে আরবিআইয়ের নজরদারি এমনিতেই ছিল। এখন সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ আনা হচ্ছে। তাই এই সংশোধনী বাতিল করা হোক।

অনুদান বিষয়ে আমার সরকারের কিছুই গোপন করার নেই: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

মুখ্যমন্ত্রী বলেন, কেন্দ্র, ২০২০ সালের ২২ শে জুন একটি অর্ডিন্যান্স এনে যেভাবে বিভিন্ন সমবায় ব্যাঙ্কগুলির তদারকির ক্ষমতা "একতরফা" ভাবে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের কাছে হস্তান্তর করেছে তা মেনে নেওয়া যায় না।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, সমবায় সমিতি বা সমবায় ব্যাঙ্ক, পুরোটাই রাজ্য সরকারের অধীনে। সেখানে এ জাতীয় পদক্ষেপ করার অর্থ হল তাঁর সরকারের ক্ষমতার উপরেও হস্তক্ষেপ করা।
 

.