তিনি তাঁর অভিভাবকদের এই অত্যাচারের ব্যাপারে জানিয়েছিলেন বলে জানাল পুলিশ। (ফাইল চিত্র)
থানে: দুই কন্যাসন্তানের জন্ম দেওয়া ও বাপেরবাড়ি থেকে পণ নেওয়া নিয়ে রীতিমত চাপ সৃষ্টি করা , এই দুই ব্যাপার আর সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যা করলেন ২৫ বছরের গৃহবধূ। বৃহস্পতিবার মহারাষ্ট্রের থানের এই ঘটনাটি কথা জানায় পুলিশ। খিনাভলি গ্রামের শরদ দেশালের সঙ্গে ২০১৬ সালের মে মাসে বিয়ে হয়েছিল সুরেখার।অভিযোগ, বিয়ের পর থেকেই পণের জন্য তাঁর ওপর চাপ সৃষ্টি করত শ্বশুরবাড়ির লোকেরা। ২০১৭ সালে তাঁর প্রথম সন্তানের জন্ম হয়। চলতি বছরের শুরুতেই তিনি জন্ম দেন দ্বিতীয় সন্তানের। দুটিই কন্যাসন্তান। তারপর থেকেই তার ওপর অত্যাচারের পরিমাণ আরও বাড়ে।
পুলিশ জানায়, তিনি তাঁর অভিভাবকদের এই অত্যাচারের ব্যাপারে জানিয়েছিলেন। গত শনিবার তাঁর বাড়ির লোককে শ্বশুরবাড়ির লোকেরা ফেন করে বলে যে, সুরেখাকে পাওয়া যাচ্ছে না। শনিবার অনেক রাতে তাঁর দেহ পাওয়া যায় কুয়োর ভিতর থেকে।
ভারতীয় দণ্ডবিধির যথাযথ ধারায় সুরেখার স্বামী, শ্বশুর, দেওর এবং শাশুড়ির বিরুদ্ধে একাধিক মামলা দায়ের করেছে পুলিশ।
অভিযুক্তদের খোঁজে তল্লাশি চলছে। তবে এখনও কাউকে গ্রেফতার করা যায়নি।
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)