Read in English
This Article is From Feb 08, 2019

স্যান্ডউইচে মিলল একদলা কাদা, নামী রেস্তোরাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ মহিলার

ক্রনিকলের একটি সাক্ষাত্কারে তিনি বলেন, “আমি তো প্রথমে বিশ্বাসই করতে পারিনি! এ আমি কী দেখছি! আমি দেখলা, এটা সত্যিই একদলা কাদা!” সানচেজ জানান যে, তিনি অবিলম্বে হোটেলে ফোন করে খাবার ফেরত নিয়ে যেতে বলেন।

Advertisement
অফবিট

ইয়েসিনা সানচেজ ফেসবুকে এই ছবি দিয়েছেন

নামী রেস্তোরাঁ থেকে স্যান্ডউইচ অর্ডার করেছিলেন টেক্সাসের বেটাউনের এক মহিলা। অভিযোগ, স্যান্ডউইচে কামড় দিতে গিয়ে মুখে একদলা কাদা চিবোনর স্বাদ পেয়েছেন তিনি। ইয়েসেনিয়া সানচেজ নামের এই মহিলা রোববার তাঁর এই কাদা আবিষ্কারের ঘটনাটি ভিডিও করে ফেসবুকে আপলোডও করে দেন। তিনি জানিয়েছেন, ফাস্ট ফুড রেস্তোরাঁ হোয়াটাবার্গার থেকে তিনি স্যান্ডউইচ অর্ডার করেছিলেন মাত্র, অর্ডার করার সময় কেবল বিশেষভাবে জানিয়েছিলেন যে পাউরুটি দেওয়া হয় সাধারণত তার বদলে অন্য পাউরুটি দিতে।

সানচেজ বলেন, “আমি কামড় দিয়েই দেখি আমার স্যান্ডউইচে কাদা ভর্তি। কেবল পাউরুটিটা বদলাতে বলেছিলাম, খুব কি বেশি কিছু চাওয়া ছিল এটা!”

উড়ানের সিটে পাশে বসে টিমোথি শ্যালামেট, কী করলেন তরুণী

Advertisement

ক্রনিকলের একটি সাক্ষাত্কারে তিনি বলেন, “আমি তো প্রথমে বিশ্বাসই করতে পারিনি! এ আমি কী দেখছি! আমি দেখলা, এটা সত্যিই একদলা কাদা!” সানচেজ জানান যে, তিনি অবিলম্বে হোটেলে ফোন করে খাবার ফেরত নিয়ে যেতে বলেন। হোয়াটাবার্গারের অন্য আরেকজন ম্যানেজারের সঙ্গেও তিনি কথা বলেছিলেন বলে জানান। ওই ম্যানেজার তাঁকে আশ্বস্ত করেন যে, তাঁর স্যান্ডউইচে দেওয়া লেটুস পাতা ১০০% পরিষ্কার।

তিনি তাঁর পোস্টে বলেন, “ক্লেটন (ম্যানেজার) আমাকে আশ্বস্ত করেছিলেন যে, লেটুস পাতাটি ১০০% পরিষ্কার ছিল, তাতে কোনও মাটি ছিল না। তাঁদের কথা শুনে মনে হচ্ছিল যেন কিছুই হয়নি। আমি জানি ওরা ইচ্ছে করে নোংরামি করেছে!”

 
 

She also shared a video of her discovery that has been viewed over 39,000 times.

 
 

কেন সবসময় বুকপকেটে গোলাপ রাখতেন জওহরলাল নেহেরু? গোলাপ দিবসে স্মৃতিচারণে কংগ্রেস

Advertisement

ক্রনিকলের একটি বিবৃতিতে, হোয়াটাবার্গার কর্পোরেট কমিউনিকেশনস টিম বলেছে: “আমরা এই বিষয়টি খুব গুরুত্ব সহকারে দেখছি এবং আমরা যা ঘটেছে তার জন্য ক্ষমা চাইতে গ্রাহকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পেরেছি। বিষয়টা মিটিয়ে নেওয়ার জন্য সব চেষ্টাই করছি। ক্রেতাকে বিনামূল্যে একটি খাবার পৌঁছে দিয়েছি এবং কথাও বলেছি। আমরা প্রশিক্ষণ পদ্ধতির দিকটিও খেয়াল রাখছি।”

 

Advertisement