Read in English
This Article is From Jun 21, 2018

"আমাদের বের করে দেওয়ার জন্য এসিকে সর্বোচ্চ গতিতে চালিয়ে দেওয়া হয়": বললেন এয়ার এশিয়ার যাত্রী

পাইলট তারপর আচমকা সমস্ত যাত্রীকে বিমান থেকে নেমে যেতে বলেন

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Translated By

Highlights

  • চার ঘন্টা দেরি করে ছাড়ে বিমানটি
  • ভিডিওটিতে যাত্রীদের বিমানকর্মীদের সঙ্গে বচসা করতে দেখা যাচ্ছে
  • "অসুবিধার জন্য ক্ষমাপ্রার্থী" বিবৃতি দিয়ে বলেছে এয়ার এশিয়া
গুয়াহাটি/মুম্বাই: কলকাতা থেকে বাগডোগরাগামী এয়ার এশিয়া ফ্লাইটের যাত্রীরা চার ঘন্টা দেরি ধরে অপেক্ষা করানোর পর তাঁদের বিমান থেকে নামিয়ে দেওয়ার জন্য বিমান কর্মীদের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়েন।

ইন্ডিয়ান অয়েল কর্পোরেশনের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ( পশ্চিমবঙ্গ ) দীপঙ্কর রায়ও ছিলেন ওই বিমানে। তিনিও “অত্যন্ত অপেশাদারী ও রূঢ় ব্যবহার”-এর জন্যে এয়ার এশিয়ার বিমান কর্মীদের বিরূদ্ধে বলতে গিয়ে চরম ক্ষোভে ফেটে পড়েন।

“বিমানটি ছাড়ার কথা ছিল সকাল 9’টার সময়। প্রাথমিকভাবে 30 মিনিট দেরি হয়। বিমানে উঠে যাওয়ার পর আমাদের তার ভিতরে আরও দেড় ঘন্টা ধরে বসে থাকতে হয়। কোনও জল ছিল না। খাবারের ব্যবস্থাও কিছু ছিল না যাত্রীদের জন্য”। পিটিআইকে বলেন দীপঙ্কর রায়।

পাইলট তারপর আচমকা সমস্ত যাত্রীকে বিমান থেকে নেমে যেতে বলেন। কেন তিনি এই কথা বললেন, তার কোনও ব্যাখা তিনি দেননি। বলেন দীপঙ্কর বাবু।

Advertisement
“বাইরে প্রচণ্ড বৃষ্টি হওয়ার কারণে সব যাত্রীরাই যখন বিমান থেকে বেরোতে অস্বীকার করে, তখন বিমানের চালক যাত্রীদের বিমান থেকে বের করে দেওয়ার জন্য শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্রের ব্লোয়ারটিকে সর্বোচ্চ গতিতে বাড়িয়ে দেন।  ভয়ঙ্কর বিপদে পড়ে গিয়েছিলাম আমরা। গোটা বিমানের ভিতর সাংঘাতিক কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার সৃষ্টি হয়। কিছুই প্রায় দেখা যাচ্ছিল না। শ্বাস নিতেও কষ্ট হচ্ছিল ভীষণ”, জানান দীপঙ্কর রায়।

বহু মহিলা যাত্রী বমি করতে আরম্ভ করেন। যে যে শিশুরা ছিল ওই বিমানে, তারা এই ঘটনার ফলে আতঙ্কগ্রস্থ হয়ে গিয়ে তারস্বরে কাঁদতে আরম্ভ করে, বলেন তিনি।

Advertisement

  .  




Advertisement
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)
Advertisement