தமிழில் படிக்க Read in English
This Article is From Jan 06, 2019

প্রাণ সংশয় আছে জানতাম কিন্তু তবুও যেতেই হত, দাবি শবরীমালায় ইতিহাস গড়া দুই মহিলার

ওঁরা  ইতিহাস গড়েছেন। সমস্ত বাঁধা বিপত্তি অতিক্রম করে প্রবেশ  করেছেন শবরীমালা মন্দিরে।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া

Highlights

  • এনডিটিভিকে তাঁরা জানান জীবন বিপন্ন হতে পারে জেনেও মন্দির দর্শন করতে যান
  • তাঁদের আগে পঞ্চাশ বছরের চেয়ে কম বয়সী কোনও মহিলা মন্দিরে যাননি
  • মহিলাদের প্রবেশের পর থেকে উত্তাল হয়ে উঠছে কেরালা
কেরালা:

ওঁরা  ইতিহাস গড়েছেন। সমস্ত বাঁধা বিপত্তি অতিক্রম করে প্রবেশ  করেছেন শবরীমালা মন্দিরে। কেরালার এই মন্দিরে  তাঁদের আগে পঞ্চাশ বছরের চেয়ে কম বয়সী কোনও মহিলা প্রবেশ করতে পারেননি। ইতিহাস রচনা করে এনডিটিভিকে তাঁরা জানান জীবন বিপন্ন হতে পারে জেনেও মন্দির দর্শন করতে  গিয়েছিলেন কারণ দেশের সংবিধান তাঁদের সেই অধিকার  দিয়েছে। এত দিন ধরে মহিলারা যে বঞ্চিত হয়ে আসছেন তাঁর বিরুদ্ধেও সরব হওয়া  প্রয়োজন ছিল। কয়েক দিন আগে   আয়াপ্পা ভগবানের মন্দিরে প্রবেশ করে ইতিহাস গড়েন বিন্দু আমিন্নি এবং কনকা দুর্গা নামে দুই মহিলা।          

মমতাই হতে পারেন দেশের প্রথম বাঙালি প্রধানমন্ত্রী, দিলীপের মন্তব্য ঘিরে রাজনৈতিক মহলে জল্পনা

                                     

 শবরীমালায় ভগবাব আয়াপ্পার মন্দির।      

Advertisement

বিন্দু বলেন, দেশের সংবিধান আমাদের মন্দিরে  যাওয়ার অধিকার দিয়েছে। তাই আমরা গিয়েছিলাম। দুর্গা বলেন আমরা  লিঙ্গের সমানাধিকার চেয়েই মন্দিরে গিয়েছিলাম।

 শবরীমালায় মহিলারা প্রবেশ করার পর থেকেই কেরালা জুড়ে চলছে  প্রতিবাদ।

 

Advertisement

কয়েক মাস আগে প্রকৃতির রোষ দেখেছিল      ‘ভগবানের আপন দেশ'। আর এবার সেই কেরালা  ফুটছে জনরোষে। প্রথার অবসান ঘটিয়ে দিন দুয়েক আগে কেরালার শবরীমালা মন্দিরে প্রবেশ করেন এমন দুই মহিলা যাঁদের বয়স পঞ্চাশ বছরের কম। আর  সেই থেকেই উত্তাল কেরালা। সর্বাত্মক বনধ হয়েছে।  রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায়  হাতে পাথর থেকে শুরু করে তাজা বোমা নিয়ে রাস্তায় বেরিয়ে পড়ে উন্মত্তা জনতা। গায়ের জোরে তারা  একের পর এক দোকান বন্ধ করে দিতে থাকে। পাশাপাশি শাসক দল সিপিএমের কার্যালয়েও ভাঙচুর চলে  অবাধে গোলমালের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার অথবা আটক হয়েছেন বহু মানুষ। অন্যদিকে কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন বলেছেন ওই মহিলাদের হেলিকপ্টারে করে মন্দিরে নিয়ে যাওয়া হয়নি তাঁরা নিজেরাই উঠেছেন। মুখ্যমন্ত্রীর আরও দাবি ছিল মন্দিরের ভক্তরাই তাঁদের সাহায্য করেছেন।                 

         

Advertisement