সরকারের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, রাজ্যের সমস্ত গ্রাম, পঞ্চায়েত, নগর পঞ্চায়েত, পুরনিগমে অস্থায়ী গোশালা তৈরি করা হবে
লখনউ: সমস্ত পঞ্চায়েত, পৌরসভা, পুরনিগমে অস্থায়ী গোশালা তৈরি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে যোগী আদিত্যনাথ সরকার
রাস্তার গরুদের রক্ষা ও যত্নের জন্য পঞ্চায়েত ও পুরসভার অধীনে অস্থায়ী গোবংশ আশ্রয়স্থল তৈরির পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে উত্তরপ্রদেশ মন্ত্রিসভা।
সাক্ষাৎকারে দশটি প্রশ্নের উত্তর দেননি প্রধানমন্ত্রী, দাবি কংগ্রেসের
সরকারের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের সভাপতিত্ত্বে বৈঠক হয়। সেখানেই একই উদ্দেশ্যে গো-শুল্ক চালু করার ঘোষণা হয়। তিনি আরও জানিয়েছেন, রাজ্যের সমস্ত গ্রাম, পঞ্চায়েত, নগর পঞ্চায়েত, পুরনিগমে অস্থায়ী গোশালা তৈরি করা হবে। প্রতিটি জেলার প্রত্যেকটি গ্রাম ও শহরে অন্ততপক্ষে ১০০০ গবাদি পশু থাকার জায়গা তৈরি করা হবে। এর জন্য আবগারি, মাণ্ডি পরিষদ, সহ অন্যান্য লাভজনক সংস্থায় ২ শতাংশ শুল্ক ধার্য করা হবে।
কেরালার শবরীমালায় প্রবেশ করে ইতিহাস গড়লেন দুই মহিলা, 'শুদ্ধিকরণের' জন্য বন্ধ মন্দির
পশুপালন দফতরের সাহায্য থাকলেও, গোশালাগুলি স্বতন্ত্র হবে। পথচলতি গরুদের রক্ষা ও যত্নের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করতে গত সপ্তাহেই সরকারি আধিকারিকদের নির্দেশ দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। অবৈধ দখলে থাকা এলকাগুলি খালি করে সেখানেে গোচরণভূমি তৈরি করারও নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।
বর্ষবরণের রাতে প্রাক্তন বিধায়কের গুলিতে জখম মহিলা
পথচলতি গবাদি পশুদের আরও ভাল আশ্রয়স্থল কীভাবে গড়েে তোলা যায়, বা কীভাবে আরও যত্ন নেওয়া যায়, তার খসড়া তৈরির জন্য মুখ্য সচিব অনুপচন্দ্র পাণ্ডেকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এক সপ্তাহের মধ্যে রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে তাঁকে। অবৈধ দখলদারীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ারও নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।
পুলিশ বা দমকলের কোনও আধিকারিক আহত হলেে বা অসুস্থ হলে তাঁর ক্ষতিপূরণেরও সিদ্ধান্ত নিয়েছে উত্তরপ্রদেশ সরকার। এই ক্ষতিপূরণ আগে শুধুমাত্র মৃত্যু হলেই পাওয়া যেত।