অসমের প্রাক্তন সেনা কর্মী মহম্মদ সানাউল্লা , যাঁকে ‘বিদেশি' বলে চিহ্নিত করা হয়েছে, সেই কেস রিপোর্টে সই করা তিন ব্যক্তি এবার দাবি করলেন, এই ঘটনার কোনও তদন্তই হয়নি। ওই ব্যক্তিরা অভিযোগ করেছেন, এই কেসের ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক চন্দ্রমল দাস জাল তদন্ত রিপোর্ট তৈরি করেছিলেন। ওই রিপোর্টের উপরেই নির্ভর করে গত সপ্তাহে সানাউল্লাকে গ্রেফতার করে এক বন্দিশালায় তাঁকে আটকে রাখা হয়। সানাউল্লা গত ৩০ বছর ধরে আর্মিতে ছিলেন। এরপর তিনি অসম সীমান্ত পুলিশ বাহিনীতে যোগ দেন। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে, তিনি অন্য দেশের নাগরিক হয়ে এই দেশে বেআইনি ভাবে বসবাস করছেন।