আর্থিক সার্ভে আছে আটজন লোকের হাতে। এর মধ্যে আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে ৫ ট্রিলিয়ান ডলারের যে লক্ষ্য আছে তা পূরণ করতে হবে। জিডিপি পৌঁছে গেছে ৭ শতাংশে। অন্যদিকে ভারত জুড়ে আছে চাকরি, অর্থ নিয়গ, উৎপাদন, সঞ্চয় , ডেটা ছাড়াও Nudge-এর সমস্যা। অভিধান অনুসারে Nudge-এর অর্থ হল ধাক্কা দেওয়া। কিন্তু অর্থনীতিতে এক থিওরি Nudge ইকোনমিক্স বলা হয়। Nudge অর্থ ব্যবস্থায় লোকেদের আর্থিক ব্যবহারকে কোনো রকম জোর জবরদস্তি ছাড়াই নির্দেশ করা হয়ে থাকে। অর্থাৎ আপনার আর্থিক কার্য কলাপ কিভাবে চলবে তা ঠিক করবে সরকার। বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয় আছে যেখানে Nudge পড়ানো হয়। ২০১০ সালে ব্রিটেন প্রধানমন্ত্রী নিজের অফিসেই এমন একটি দল তৈরী করেছিলেন যাদের নীতি ছিল Nudge-এর সাহায্যে সরকারি নীতিকে সফল করে তোলা। ভারতেও এই থিওরি নিয়ে চিন্তা ভাবনা করা হচ্ছে। এই থিওরি অনুসারে খরচ কমানো যাবে কিনা এখন সেটাই দেখার বিষয়।